ব্যাকলিংক ৩১ টি লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল

লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল হলো SEO এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে। কেননা লিংক বিল্ডিং এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেন অথরিটি এবং আপনার পোস্ট রেংকিংয়ে আনতে সহায়তা করে। আজকে আমরা আপনাদের সাথে ব্যাকলিংক এবং লিঙ্ক বিল্ডিং এর ৩১ টি কৌশল নিয়ে কথা বলব।
লিঙ্ক-বিল্ডিংয়ের-জন্য-সেরা-কৌশল
ব্যাকলিংক এবং লিংক বিল্ডিং এমন একটি মাধ্যম যার মাধ্যমে যেকোনো ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনতে পারবেন। আজকে আমরা আপনাদের সাথে ব্যাকলিংক, লিংক বিল্ডিং এর সকল কিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। এর জন্য আপনাকে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

পোস্ট সূচীপত্রঃ লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল

লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল

লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল সম্পর্কে আজকে আপনারা এই পোস্টটির মাধ্যমে ৩১ টি সেরা লিংক বিল্ডিং এর সঠিক কৌশল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বর্তমানে দিন দিন ব্লগিং সেক্টর টি অনেক শক্তিশালী একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে। ব্লগিং সেক্টর এমন একটি মাধ্যম যেখান থেকে মানুষ প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করে নিচ্ছে। আজকে আমরা আপনাদের সাথে সকল কিছু বিস্তারিত ভাবে এই পোস্টটির মাধ্যমে আলোচনা করব।
বর্তমানে ব্লগিং সেক্টরটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, কেননা এই মাধ্যমটি ব্যবহার করে মানুষ ঘরে বসে ইনকাম করতে পারে। কিন্তু এই সেক্টর থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে আপনার ব্লগ পোস্টটি সার্চ ইঞ্জিনে রেংকিং এ আনতে হবে। আর শুধুমাত্র আপনার পোস্টটি রেংকিংয়ে আনার জন্য শুধুমাত্র মানসম্মত কনটেন্ট লিখলেই চলবে না। কেননা আপনার সেই ব্লগার ওয়েবসাইটটি প্রচার প্রচারণা এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আনার জন্য এমন আরো অনেক কৌশল আছে। সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ব্যাকলিংক।

ব্যাকলিংক অর্থাৎ লিঙ্ক বিল্ডিং করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি খুব সহজে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন রেংকিং এ আনতে পারবেন। ব্যাকলিংক পাওয়ার অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে, কিন্তু সেই মাধ্যমগুলোকে আপনি সঠিকভাবে যদি কাজে লাগাতে পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমিন অথরিটি বাড়াতে পারবেন। এর ফলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে প্রথম পেজে খুব সহজেই র‍্যাংকিংয়ে আনতে পারবেন। এমন অনেকগুলো মাধ্যম আছে, যেগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কনটেন্ট রেংকিংয়ে আনতে পারবেন। নিচে সকল কিছু বিস্তারিতভাবে দেওয়া হল।

ব্যাকলিংক এবং লিঙ্ক বিল্ডিং কি

ব্যাকলিংক এবং লিঙ্ক বিল্ডিং কি সকল কিছু বিস্তারিতভাবে আজকের এই প্রশ্নের মাধ্যমে জানতে পারবেন। কেননা ব্যাকলিংক এবং লিঙ্ক বিল্ডিং হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিক। ব্যাকলিংক এবং লিঙ্ক বিল্ডিং SEO সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ব্যাকলিংক আপনার ওয়েবসাইটের ডোমিন অথরিটি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। অপরদিকে লিঙ্ক বিল্ডিং কনটেন্ট সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন রেংকিংয়ে আনতে সাহায্য করে থাকে।

ব্যাকলিংক কি, ইব্রাহিম অধিকাংশ মানুষ জানেন না। এজন্য আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব ব্যাকলিংক কি? এবং সেই ব্যাকলিংক কিভাবে কাজ করে সকল কিছু নিয়ে আজকে বিস্তারিত থাকবে আজকের এই পোস্টটিতে। এই জন্য অবশ্যই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। সহজ কথা ব্যাক লিংক হচ্ছে অন্য ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে লিংক। এটি সাধারণত প্রচারের মতো কাজ করে, যেমন সেই ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে বলা থাকবে যে আপনার ওয়েবসাইট ভালো অর্থাৎ নির্ভরশীল এটিকে সহজ ভাষায় ব্যাকলিংক বলা হয়ে থাকে।

লিঙ্ক বিল্ডিং কি? এবং লিংক বিল্ডিং এর গুরুত্ব সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। বিল্ডিং বিল্ডিং হল আমরা বাইরের অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে আমাদের নিজের ওয়েবসাইটে লিংকিং এর মাধ্যমে নিয়ে আশাকে লিঙ্ক বিল্ডিং। লিঙ্ক বিল্ডিং করার মাধ্যমে আমরা আমাদের ওয়েবসাইটের লেভেল বাড়াতে এবং গুগল এর কাছে নির্ভরযোগ্য হয়ে উঠতে পারি। কেননা বাইরের ওয়েবসাইট থেকে যখন লিংকিং করা হয়, এর ফলে আমাদের ওয়েবসাইটের ভিজিটর এসে থাকে। এজন্য গুগলে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আমাদের পোস্ট রেংকিং আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এইজন্য লিঙ্ক বিল্ডিং এর গুরুত্ব অনেক বেশি হয়ে থাকে। লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন কোন কোন মাধ্যম ব্যবহার করে কাজ করবেন নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

লিঙ্ক বিল্ডিং ৩১টি কার্যকর সেরা কৌশল

লিঙ্ক বিল্ডিং ৩১টি কার্যকর সেরা কৌশল সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে বিতাড়িত আলোচনা করব।লিঙ্ক বিল্ডিং এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে শক্তিশালী করে তুলতে পারবেন। এর ফলে আপনি আপনার ওয়েবসাইট কে খুব সহজে গুগল সার্চ কনসোলে খুব সহজে আপনার কনটেন্ট রেংকিংয়ে আনতে পারবেন। কেননা লিঙ্ক বিল্ডিং এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট অন্যদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে। এইজন্য লিঙ্ক বিল্ডিং এসিও এর গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ বলা হয়।

লিঙ্ক বিল্ডিং এর ৩১ টি সেরা কৌশল

  • গেস্ট ব্লগিংঃ অন্যের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে, নিজের ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক নিয়ে আসা।
  • ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিংঃ অন্যের ওয়েবসাইটে ভাঙা লিঙ্ক বের করে দিয়ে, আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক এর প্রস্তাব দেওয়া।
  • রিসোর্স লিঙ্ক বিল্ডিংঃ অন্যের ওয়েবসাইটে রিসোর্স পেজে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক যোগ করার জন্য সঠিক মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করা।
  • স্কাইস্ক্র্যাপার কৌশলঃ কোন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট বা ভিডিও আরো উন্নত করার পরামর্শ দিয়ে লিঙ্ক সংগ্রহ করা।
  • ইনফোগ্রাফিক লিঙ্ক বিল্ডিংঃ ইনফোগ্রাফিক হচ্ছে একটি তথ্য ভিজুয়াল ভাবে উপস্থাপন করার পদ্ধতি অর্থাৎ সংক্ষিপ্ত লিখার মাধ্যমে কঠিন জিনিস কে সহজ ভাবে বোঝানো কে বলা হয়।
  • সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিংঃ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে কনটেন্ট শেয়ার করে ব্যাকলিংক অর্জন করা।
  • পডকাস্টে উপস্থিতিঃ পডকাস্টে অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করে আপনার নিজের ওয়েবসাইটে লিঙ্ক পেতে সাহায্য করা।
  • শেয়ারযোগ্য কনটেন্ট তৈরি করাঃ এমন একটি কনটেন্ট তৈরি করুন, যেটি মানুষ বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করবে।
  • ফোরামগুলিতে অংশগ্রহণঃ অনলাইনে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অংশগ্রহণ করে ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইটে অংশগ্রহণঃ Quora সহ আরো অন্যান্য সাইটে ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • লিঙ্ক পুনরুদ্ধারঃ আপনার সাইটের লিঙ্ক যদি পূর্বে ভাঙা হয়ে থাকে তবে তা পুনরুদ্ধারের জন্য মালিকদের কাছে পৌঁছয়ে দেওয়া।
  • প্রতিযোগীদের ব্যাকলিঙ্ক বিশ্লেষণঃ আপনার ওয়েবসাইটের প্রতিযোগিতাদের ব্যাকলিংক বিশ্লেষণ করে, তাদের কাছে থেকে লিংক সংগ্রহ করা।
  • ব্লগরোল তৈরি করাঃ নিজের ব্লগে অন্য ব্লগ গুলোর লিঙ্ক বসিয়ে সেগুলো শেয়ার করা।
  • প্রতিযোগীদের সাথে সহযোগিতা করাঃ ভালো কোন ওয়েবসাইটের সহযোগিতা করে, সেখান থেকে লিঙ্ক নেওয়া।
  • ফ্রি টুল বা রিসোর্স অফার করাঃ কার্যকারী ফ্রি টুল শেয়ার করে লিঙ্ক নেওয়া।
  • অভ্যন্তরীণ লিঙ্কিং ব্যবহার করাঃ আপনার ওয়েবসাইটের পৃষ্ঠাগুলির অভ্যন্তরীণ লিঙ্ক তৈরি করা।
  • ওয়েবিনার আয়োজনঃ সঠিক ট্রাফিকদের আকর্ষণ করে লিঙ্ক সংগ্রহ করা।
  • ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করাঃ সঠিক নিয়মে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অর্থাৎ ইউটিউবে ফেসবুকে লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • টুল বা অ্যাপ তৈরি করাঃ ওয়েব সাইটে বিভিন্ন ধরনের টুল তৈরি করে লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • ইভেন্ট স্পনসরশিপঃ অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ইভেন্ট করে সঠিক নিয়মে লিঙ্ক সংগ্রহ করা।
  • গিভঅ্যাওয়ে আয়োজনঃ সোশ্যাল মিডিয়া গিভঅ্যাওয়ে প্রচার প্রচারণা করে সেখানে লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • কেস স্টাডি লেখাঃ ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের কেস স্টরি তৈরি করে সেখানে লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • প্রভাবশালী ব্যক্তিদের লিঙ্ক করাঃ উন্নত মানের মান-সম্মত কনটেন্ট তৈরি করে লিঙ্ক পাওয়ার সুযোগ নেওয়া।
  • উইকি পৃষ্ঠা তৈরি করাঃ উইকি পৃষ্ঠায় আপনার নিজের সাইটের জন্য একটি পেজটা তৈরি করে সেখানে লিঙ্ক দিয়ে রাখা।
  • রিসোর্স গাইড লেখাঃ আপনাকে আপনার সাইটে এমন একটি রিসোর্স গাইড তৈরি করতে হবে। যাতে আপনি সেখানে লিঙ্ক রাখতে পারেন।
  • ব্লগে মন্তব্য করাঃ অন্যান্য ব্লগ পোষ্টে ভালো মন্তব্য করে আপনার ব্লগ পোস্ট সেয়ার করা।
  • স্থানীয় ব্যবসা ডিরেক্টরিতে অন্তর্ভুক্তিঃ স্থানীয় ব্যবসার ডিরেক্টরিতে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • কন্টেন্ট পার্টনারশিপঃ অন্যান্য ব্লগ সাইটের সাথে ভালো সম্বন্ধে করে পার্টনারশিপ হিসেবে লিঙ্ক শেয়ার করা।
  • প্রশংসাপত্র লেখাঃ অন্যদের সেবার জন্য আপনি কি এমন করে একটি প্রশংসা পত্র লিখতে হবে, যাতে লিঙ্ক পাওয়ার সুযোগ থাকে। 
  • অ-লিঙ্কড উল্লেখঃ আপনার সাইট বা ব্র্যান্ডের কথা বলা হলেও যদি লিঙ্ক না দেওয়া হয়, তবে তা সংগ্রহ করে লিঙ্ক শেয়ার করা।

গেস্ট ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন

গেস্ট ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন সকল কিছু আজকে বিস্তারিত এই বৃষ্টির মাধ্যমে জানতে পারবেন। আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব যে কিভাবে সঠিক নিয়মে আপনি গেস্ট ব্লগে করবেন। যারা নতুন ব্লগার তারা অনেকেই জানিনা যে কিভাবে গেস্ট ব্লগিং করতে হয়। এই জন্য আজকে আমি আপনাদের জন্য এই পোস্টটি তৈরি করেছি। কেননা আজকে আপনারা এই পোস্টটি থেকে জানতে পারবেন যে কিভাবে সঠিক নিয়মে গেস্ট ব্লগিং করতে হয়।

গেস্ট ব্লগিং কি? এটি হয়তো আপনাদের অনেকেরই জানা আছে আবার অনেকেরই জানা নেই। গেস্ট ব্লকিং হচ্ছে আপনি অন্য কোন ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে দেওয়াকে গেস্ট ব্লগিং বলা হয়। গেস্ট ব্লগিং এর সুযোগ সুবিধা কিন্তু অনেক রয়েছে। কিন্তু গেস্ট ব্লগিং করার কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে, সেই নিয়ম মেনে যদি আপনি কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই একজন ওয়েবসাইটের মালিক কে গেস্ট ব্লগিং এর জন্য রাজি করিয়ে নিতে পারবেন।

এখন হয়তো আপনারা বলবেন, গেস্ট ব্লগিং কেন করে। গেস্ট ব্লগিং করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। কিন্তু সকল ওয়েবসাইট থেকে আপনি গেস্ট ব্লগিং করে ট্রাফিক পাবেন না। কেননা আপনাকে এমন কিছু ওয়েবসাইট খুঁজতে হবে, যেগুলোতে অনেক ভালো ট্রাফিক অর্থাৎ ভিজিটর আসে। সেসব ওয়েবসাইটে আপনি যদি গেস্ট ব্লগিং করে একটি ব্যাক লিংক নিতে পারেন। তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ডোমিন অথরিটি খুব সহজে বাড়াতে পারবেন এবং আপনার ওয়েবসাইট গুগল সার্চ কনসালে রেংকিংয়ে আনতে পারবেন।

আপনাদের যাদের নতুন ওয়েবসাইট তাদের জন্য গেস্ট ব্লগিং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু ব্যাক লিংক পাওয়া একদম সহজ না, নির্দিষ্ট কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক পাওয়ার জন্য আপনাকে আগে সেই ওয়েবসাইটের মালিক কে খুশি করাতে হবে। এমনকি তার ওয়েবসাইট বিষয়ে আপনাকে রিসার্চ করতে হবে। যে তার ওয়েবসাইটে কোন ধরনের ভুল আছে কিনা যার কারণে তার পোস্ট রেংকিং আসে না। এ সকল ধরনের যদি তার ওয়েবসাইটের ভুল ধরিয়ে দিতে পারেন। 

তাহলে সেই ওয়েবসাইটের মালিক আপনার উপর বিশ্বাস করতে পারে, এবং তার ওয়েবসাইটের আরো কিছু কাজ আপনাকে ফ্রিতে করে দিতে হবে। এর ফলে সেই ওয়েবসাইটের মালিক আপনার উপর খুশি হতে পারে। এর ফলে আপনি একসময় সেই ওয়েবসাইটের মালিকের কাছ থেকে একটি ব্যাক লিংক চেয়ে বুঝতে পারেন। কেননা কেউ কখনো তার ওয়েবসাইটে ব্যাক লিংক দিতে চায়না। কারণ তার ওয়েবসাইটের ভিজিটর গুলো আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসবে। এজন্য আগে ওয়েবসাইটের মালিকের সাথে ভালো সম্পর্ক করে তুলতে হবে। তাহলে আপনি গেস্ট ব্লগিং খুব সহজেই করতে পারবেন।

ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন

ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না। ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং হচ্ছে একটি কার্যকর চমৎকার একটি রেংকিং এর কৌশল। আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব যে কিভাবে ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং করে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে শক্তিশালী উন্নত করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। তাহলে আপনি ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং আমরা সাধারণত 404 নামে জেনে থাকি, আমরা জানি এটার অর্থ ওয়েবসাইটের রেংকিং আনতে বাধা দিয়ে থাকে। এইজন্য এই ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং যদি আপনি কোন ওয়েবসাইটের মালিক কে ধরিয়ে দিতে পারেন। তাহলে সেই মালিক আপনার উপর খুশি হবে এর ফলে আপনি তার থেকে ব্যাকলিংক পেতে পারেন। আজকে আমরা আপনাদের সাথে সকল কিছু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। এই জন্য অবশ্যই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং পাওয়ার জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট খুঁজে বের করতে হবে যে কোন ওয়েবসাইটে এই ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং লিংক আছে। কেননা এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলোতে ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং লিংক থেকে থাকে। এর ফলে তার ওয়েবসাইট এর রেংকিং ধীরে ধীরে গুগল সার্চ কনসোল থেকে কমে যায়। কিন্তু সেই ওয়েবসাইটের মালিক এই লিংক সম্পর্কে কখনো জানতেই পারি না। এর ফলে আপনি যদি তার ওয়েবসাইটের 404 বের করে, সেই কনটেন্টের বিপরীতে আপনি যদি ভালো করে একটি কনটেন্ট লিখে তাকে দেন আর এটি হচ্ছে লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল। 

তাহলে আপনি সেখানে লাভবান হবেন এবং সেই ওয়েবসাইটের মালিক এর সাইট থেকে 404 লিংকটি সরিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু একটি কথা সবসময় মাথায় রাখবেন যে, আপনি যদি একটি বড় ওয়েবসাইটের মালিক কে খুশি করতে পারেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কেননা আপনি যদি ভালো বিশ্বস্ত কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক পান, তাহলে সেই ওয়েবসাইটের ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে আসবে। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমিন অথরিটি এবং রেংকিং খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি পাবে। আশা করি আপনারা আজকে ভাঙা লিঙ্ক বিল্ডিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন

সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন, হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন না। কিন্তু আপনারা আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন যে কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করতে হয়। সঠিক নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন, এজন্য আপনাকে অবশ্যই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে। তাহলে আপনি আজকে থেকে সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং খুব সহজে করতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং কিভাবে করবেন চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং করার জন্য আপনাকে একটি মানসম্মত সঠিক নিয়মে একটি কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। যাতে আপনার সেই কনটেন্টটি মানুষজন পড়ে সঠিক তথ্য পাই এবং এমন কিছু কনটেন্ট এর মধ্যে রাখতে হবে। যদি আপনার কনটেন্টি মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ইঞ্জিন ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইত্যাদি সহ বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করে।

কেননা আপনি যদি আপনার কনটেন্টই মানসম্মত করে ট্রাফিকদের কাছে উপস্থাপন করতে পারেন। এর ফলে আপনার কনটেন্টই মানুষজনের কাছে শেয়ার বেশি হবে। এর ফলে আপনার সেই কনটেন্টটি আপনার ওয়েবসাইটে গুগল সার্চ কনশলে রেংকিং এ আসতে সাহায্য করে থাকে। যদি আপনি মানুষ যেটা চাই সেটি আপনার কনটেন্ট এর ভিতরে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে। এমনিতেও আরো অনেক ধরনের প্লাটফর্ম আছে যেগুলোতে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করে ট্রাফিক আনতে পারবেন।

সোশ্যাল মিডিয়া লিঙ্ক বিল্ডিং একটি অত্যন্ত কার্যকর কৌশল যেটি SEO উন্নত এবং মানসম্মত করতে সাহায্য করে থাকে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি নিজের কনটেন্ট প্রচার করতে পারেন। এমনকি আপনার ওয়েবসাইটে খুব সহজে ব্যাকলিংক পেতে পারেন, এবং ডমিন অথোরিটি বৃদ্ধি করতে পারেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সঠিক ব্যবহার, করে আকর্ষণীয় কনটেন্ট তৈরি এবং সঠিক নেটওয়ার্কিংয়ের মাধ্যমে এই কৌশলটি সফলভাবে ব্যবহার করা সম্ভব।

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি এবং শেয়ার করার কৌশল

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি এবং শেয়ার করার কৌশল সম্পর্কে আপনাদের সাথে বিস্তারিতভাবেই এই পোস্টটির মাধ্যমে আলোচনা করব। কেননা বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ মানুষ ব্লগিং অর্থাৎ কনটেন্ট রাইটিং বেছে নিয়েছে। কেননা কন্টেন্ট রাইটিং শুধুমাত্র আপনি ঘরে বসে আপনার ফোন অথবা ল্যাপটপ দিয়ে কাজ করতে পারবেন। আজকে আমি আপনাদের সাথে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে লিংক শেয়ার করবেন কিভাবে বিস্তারিত আলোচনা করব।

লিঙ্ক বিল্ডিং এর জন্য অনেকেই অনেক ধরনের মাধ্যমে ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সঠিক মাধ্যম সম্পর্কে আমরা জানিনা। আপনাদের যাদের নতুন ওয়েবসাইট আছে তারা ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে সেখানে লিংক শেয়ার করে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেন অথরিটি এবং আপনার পোস্টটি রেংকিংয়ে আনতে পারবেন খুব সহজেই। এখন হয়তো ভাবছেন যে ভিডিও কনটেন্ট আসলে কি? ভিডিও কনটেন্ট হচ্ছে আপনি ধরুন আপনার ওয়েবসাইটে একটি বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট তৈরি করেছেন এবং সেই বিষয় নিয়ে আপনি যদি একটি ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করেন।

এরপর সেই ভিডিওটি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ইউটিউব ফেসবুক আরও বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাটফর্মে ভিডিও বানিয়ে ছাড়তে পারেন। এর ফলে আপনি সেই ভিডিওর ডেসক্রিপশন বক্সে আপনার সেই কন্টেন্টের লিংকটি দিয়ে দিতে পারেন। এর ফলে সেই ভিডিও দেখার পর ট্রাফিক আপনার ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার কন্টেনটি পড়া শুরু করবে। এর ফলে আপনার কনটেন্টই ধীরে ধীরে রেংকিংয়ে তুলতে শুরু করবে। আশা করি ভিডিও কনটেন্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

ইভেন্ট স্পনসরশিপ কিভাবে কাজ করে

ইভেন্ট স্পনসরশিপ কিভাবে কাজ করে আপনারা অনেকেই সঠিকভাবে জানেন না। কিন্তু আজকে এই পোস্টটি থেকে আপনারা সঠিক তথ্য অর্থাৎ ইভেন্ট স্পন্সরশিপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এই জন্য আপনাকে অবশ্যই এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কেননা আজকে আমরা ইভেন্ট স্পন্সারশিপ কিভাবে কাজ করে তা জানবো। নিচে ইভেন্ট স্পন্সারশিপ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

ইভেন্ট স্পনসরশিপ ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত কার্যকারী এবং শক্তিশালী একটি কৌশল। কেননা ইভেন্ট প্রয়োজনে সমর্থন প্রদান করে এরপরে সেই ব্র্যান্ডের বিশ্বস্ততা বৃদ্ধি পায়। ইভেন্ট স্পনসরশিপ শুধুমাত্র ব্র্যান্ডিংয়ের জন্য নয়। এটি এসইও এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করে থাকে। কেননা ব্র্যান্ডের ইভেন্ট স্পন্সরশিপে অংশগ্রহণ কারীদের কাছে চাইলে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক পৌঁছে দিতে পারবেন। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটে ডোমেন অথরিটি বৃদ্ধি পাবে।

এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের সকল কন্টেন্ট ধীরে ধীরে গুগল সার্চ কোনসলে রেংকিং পেতে সহায়তা করে। আর আপনারা জানেন যে ব্যাকলিংক কতটা আপনার ওয়েবসাইটের জন্য দরকার। আপনার ওয়েবসাইট যদি নতুন হয়ে থাকে। তাহলে আপনি এই ইভেন্ট স্পন্সারশিপ থেকে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে অধিক পরিমাণ ট্রাফিক নিতে পারবেন। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইটের বিশ্বাসযোগ্য এবং নির্ভরযোগ্য একটি ওয়েবসাইট হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে। আশা করি আপনারা আজকের এই পোস্টটির মাধ্যমে ইভেন্ট স্পন্সারশিপ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

আকর্ষণীয় কন্টেন্ট রাইটিংয়ের সিক্রেট টিপস

আকর্ষণীয় কন্টেন্ট রাইটিংয়ের সিক্রেট টিপস সম্পর্কে আপনার আজকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কেননা একটি কন্টেন্টের উপর নির্ভর করে যে আপনার সেই কনটেন্টটি গুগল সার্চ কনসালে রেংক করছে কিনা। আপনি কন্টেন্টের ভিতর কেমন ইনফরমেশন অর্থাৎ তথ্য দিয়েছেন তার উপর নির্ভর করে সকল কিছু। আজকে আমি এই পোস্টটির মাধ্যমে আলোচনা করব যে কিভাবে আপনারা সঠিক নিয়মে কনটেন্ট পরীক্ষা শুরু করবেন।

ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখা শুরু করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে ভালো জানতে হবে। আপনি যেই বিষয়ে সঠিক তথ্য বিশ্লেষণ করে লিখতে পারবেন, সেই বিষয়ে আপনাকে সঠিক ইনফরমেশন দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। কেননা মানুষ আপনার ওয়েবসাইটে আসবে শুধুমাত্র আপনার সঠিক ইনফরমেশন অর্থাৎ তথ্য জানার জন্য। এই জন্য অবশ্যই রাখবেন যে আপনি কোন বিষয়ে বেশি বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন। সে বিষয়ে সব সময় কনটেন্ট লেখার চেষ্টা করবেন।

কনটেন্ট সাজানোর সঠিক নিয়ম, আপনি যে কিওয়ার্ড দিয়ে লেখা শুরু করবেন। সেই কি ওয়ার্ডের ফোকাস কিওয়ার্ড বের করে আপনাকে সেই কনটেন্ট এর ভিতরে সর্বনিম্ন ১০ বার ব্যবহার করতে হবে। আর আপনার ওয়েবসাইট যদি নতুন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই যেই বিষয় নিয়ে মানুষ কনটেন্ট কম লিখে সেই বিষয় নিয়ে সবসময় কনটেন্ট লেখা শুরু করবেন। কেননা প্রথম অবস্থায় আপনি কখনোই দ্রুত রাঙ্কিংয়ে আনতে পারবেন না। এজন্য অবশ্যই সঠিক কিওয়ার্ড নিয়ে কনটেন্ট লিখার চেষ্টা করবেন।

পডকাস্টে উপস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার উপায়

পডকাস্টে উপস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আজকে আপনার বিস্তারিত জানতে পারবেন। পডকাস্টে উপস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার জন্য আপনাকে আপনার ওয়েবসাইটটি বেশি বেশি বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইলে যোগ করতে হবে। এমনকি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক বেশি বেশি করে বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করতে হবে। তাহলে আপনি পডকাস্টে উপস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণে সুবিধা পাবেন।
পডকাস্টে-উপস্থিতি-থেকে-সর্বোচ্চ-সুবিধা-পাওয়ার-উপায়
বর্তমানে দিন দিন ডিজিটাল মার্কেটে পডকাস্ট একটি জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। যেখানে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তাদের জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন এবং নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর গভীর আলোচনা হয়। পডকাস্টে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকা কেবলমাত্র ব্যক্তিগত ব্র্যান্ডিং ও বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায় না এমনকি এটি SEO এবং লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকর একটি কৌশল। এই জন্য অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটি বেশি বেশি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। আশা করি আপনারা আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে পডকাস্টে উপস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল

লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের জন্য সেরা কৌশল সম্পর্কে আশা করি আজকে আপনারা এই পোস্টটি পড়ে সঠিক তথ্য বিস্তারিত ভাবেই জানতে পেরেছেন। কেননা আজকে আমরা এই পোস্টটিতে আলোচনা করেছি লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের এর ৩১ টি কার্যকারী কৌশল নিয়ে। আপনার যদি সঠিক নিয়মে লিঙ্ক বিল্ডিং করতে পারেন। তাহলে আপনারা খুব সহজে দ্রুত সময়ের মধ্যে আপনাদের ওয়েবসাইট কে গুগল সার্চ কনসালে নিয়ে আসতে পারবেন।

কিন্তু উপরের সকল লিঙ্ক বিল্ডিংয়ের মধ্যে সবচেয়ে কার্যকর কৌশল হচ্ছে। আপনি যদি বড় কোন ওয়েবসাইটে গেস্ট ব্লগিং করতে পারেন। তাহলে আপনি খুব কম সময়ের মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেন অথরিটি এবং আপনার কন্টেন্ট খুব সহজে গুগলে র‍্যাংকিং এ আনতে পারবেন। এইজন্য সবসময় চেষ্টা করবেন গেস্ট ব্লগিং এর মাধ্যমে ব্যাকলিংক নেওয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা যখন বড় কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক নেওয়া হয়। তখন সেই ওয়েবসাইটের প্রায় অধিকাংশই ট্রাফিক লিংক এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসে। এইজন্য কোন ওয়েবসাইটের মালিক চাই না যে তার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক অন্য ওয়েবসাইটে চলে যাক।

এজন্য আপনারা সব সময় চেষ্টা করবেন, যে ওয়েবসাইট থেকে আপনি দেখলেই নিতে চাচ্ছেন। সেই ওয়েবসাইটের মালিক কে আপনাকে আগে খুশী করতে হবে। আর ওয়েবসাইটের মালিক কে কিভাবে খুশি করবেন আমরা উপরে বিস্তারিত ভাবে আপনাদেরকে জানিয়ে দিয়েছি। উপরের দেওয়া নির্দেশনা গুলো যদি আপনি মেনে কাজ করেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই যে কোন ওয়েবসাইট থেকে ব্যাকলিংক পাবেন। এর ফলে আপনার ওয়েবসাইট সকলের কাছে নির্ভরযোগ্য এবং শক্তিশালী হয়ে উঠবে। এই পোস্টটি থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্টের মাধ্যমে জানানো চেষ্টা করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url