মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম সবচেয়ে ভালো এবং সাইড ইফেক্ট মুক্ত ক্রিম নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। এই ক্রিমটি আপনার ত্বককে দাগ মুক্ত ব্রণ মুক্ত এবং উজ্জ্বল করে তুলবে। ক্রিম সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
মেয়েদের-মুখের-উজ্জ্বলতা-বৃদ্ধির-ক্রিম
আপনারা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ফেসওয়াশ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেসব ক্রিম আপনাদের কোন উপকার করে না, বরং আরো ক্ষতি করে। কিন্তু এমন কয়েকটি ক্রিম আছে যেগুলো আপনার ত্বকের জন্য খুবই  উপকারী।

পোষ্ট সূচিপত্রঃ মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। কোন ক্রিমটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের জন্য খুবই উপকারে আসবে। আর কোন ক্রিম মাখলে আপনাদের ত্বকে ক্ষতি হতে পারে। এসব নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব। এজন্য পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। তাহলে বুঝতে পারবেন কোন কোন ক্রিম ব্যবহার করলে আপনাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে সেই সম্পর্কে।

বর্তমানে আমাদের দেশে এমন অনেক মানুষ আছে, যারা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ফেসওয়াশ সাবান ব্যবহার করে থাকেন। পরিশেষে এসব ব্যবহার করে কোন ধরনের উপকারে আসে না, এর ফলে আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ব্রণ, কালো দাগ, বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। কেননা সকলের ত্বক একরকম হয় না, একেকজনের ত্বক একেক রকম কারো ত্বকে সহ্য হয় এবং কারো ত্বকে সহ্য হয় না। কিন্তু আজকে আমি যেসব ক্রিম নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করব। সেই ক্রিম ছেলে এবং মেয়ে উভয় ব্যবহার করতে পারবেন। এই ক্রিমে কোন ধরনের সাইড ইফেক্ট অর্থাৎ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

এজন্য আপনি এই ক্রিমটি নিঃসন্দেহে ব্যবহার করতে পারবেন। এই ক্রিমগুলো কোথায় পাবেন দাম কত সকল কিছু বিস্তারিত আলোচনা করবো। এজন্য পোস্টটি অবশ্যই মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি ক্রিম সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিত জানতে পারবেন। এই ক্রিমগুলো আপনি কোথায় থেকে সঞ্চয় করবেন এবং ক্রিম গুলোর নাম কি চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি

ক্রিমের নাম এবং ক্রিমের দাম কত নিচে টেবিলে সাজিয়ে দেওয়া হলোঃ
ক্রিমের নাম ক্রিমের দাম
Kojivit Gel 15g ৳750.00
Biluma Skin Brightening Cream ৳2320
Glenmark Demelan Cream 20gm ৳1,095
Dermadew Glow Cream-50g ৳750.99
Bantovet-N oint 10gm ৳36

যেসব খাবার ত্বক উজ্জ্বলে সহায়তা করে

বর্তমানে সকল মানুষ মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য পাগল। এমন অনেক মানুষ আছে যারা ত্বককে উজ্জ্বল মসৃণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এসব প্রোডাক্ট ব্যবহার করে কোন কাজে আসে না। বরং এসব প্রোডাক্ট ত্বকে নষ্ট করতে সাহায্য করে। কিন্তু আপনারা জানেন না এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলো খেলে আপনাদের ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। এজন্য অবশ্যই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

যে সব ধরনের খাবার খেলে আমাদের ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হবে। চলুন বিস্তারিত জানা যাক কোন খাবার খেলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হবে। নিচে সেগুলো সিরিয়াল অনুযায়ী দেওয়া হলোঃ

  • পানিঃ উজ্জ্বল ও মসৃণ ত্বকের জন্য পানি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কেননা বেশি করে পানি খেলে ত্বকে উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। আর যদি আপনার শরীরে পানির পরিমাণ কমে যায়। তাহলে আপনার ত্বকে বিভিন্ন ধরনের ব্রণ ও তৈলাক্ত ভাব দেখা দেই। এজন্য অবশ্যই প্রতিনিয়ত পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • গাজরঃ গাজর আমাদের ত্বকের টিস্যু সঠিক থাকতে সহায়তা করে, এবং সূর্যের আলো থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন থাকার কারণে এটি আমাদের শরীরে গিয়ে ভিটামিন এ এর কাজ করে। এমনিতেও ভিটামিন এ ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এর ফলে আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল ও সজীব রাখতে সহায়তা করে।
  • টমেটোঃ টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে, যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। আমরা এমনিতেও টমেটোকে ফেস মার্কস হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন। কেননা টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম আছে, যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। টমেটো খাওয়া ও ব্যবহার করার ফলে ত্বক দাগ মুক্ত হয়ে থাকে।
  • গ্রিন টিঃ গ্রিন টি আমাদের স্বাস্থ্যের এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। গ্রিন টি আমরা সাধারণত পেশা হিসেবে খেয়ে থাকি। কিন্তু এটি জানিনা গ্রিন টি খেলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। কেননা গ্রিন টি তে বিভিন্ন ধরনের এনজাইম, এমাইনো এসিড ও ভিটামিন বি রয়েছে যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। গ্রিন টি ত্বকের কালো দাগ টক্সিন দূর করে উজ্জ্বল করতে সহায়তা করে।
  • কলাঃ কলা আমাদের স্বাস্থ্য এবং ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কেননা আমাদের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে, যা আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ রাখতে সাহায্য করে। কলা খাবার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এবং শ্বাসকষ্ট দূর করতে সাহায্য করে। এজন্য প্রতিদিন একটি করে কলা খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • বাদামঃ আপনারা অনেকেই জানেন বাদাম খেলে আমাদের বুদ্ধি বাড়ে। কিন্তু এটি জানেন না বাদাম খেলে আমাদের ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে এবং ত্বককে দাগ মুক্ত করতে সাহায্য করে। এমনিতেও বাদাম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও বাদামে রয়েছে ওমেগা ৩ ও ভিটামিন ই যা আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।

কোন ভিটামিন খেলে চেহারা সুন্দর হয়

আমরা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য নানা ধরনের কসমেটিক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু এসব জিনিস আমাদের তবে আরো বেশি ক্ষতি করে থাকে। কিন্তু আমরা এটি জানিনা কোন খাবার খেলে কোন ভিটামিন খেলে আমরা আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে পারব। আজকে আপনাদের সাথে এমন কয়েকটি ভিটামিন নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলো খেলে আপনারা সাত দিনের মধ্যেই উপকারিতা পাবেন এবং আপনার ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করবে।

কোন ভিটামিন খেলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ই আমাদের ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই চারটি ভিটামিন খেলে আমাদের পুরো শরীর মাথা থেকে পা পর্যন্ত দমদমে ফর্সা হবে। যদি আপনি সঠিক নিয়ম এসব ভিটামিন খেতে পারেন। আমরা অনেকেই ত্বক উজ্জ্বল করার জন্য অনেক ধরনের দামি দামি প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে পারি, তাহলে ঘরোয়া উপায় ফ্রিতে ত্বকে উজ্জ্বল করতে পারবো না কেন। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কোন ভিটামিনে আপনাকে কি কি খাবার খেতে হবে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ

  • ভিটামিন-ডিঃ আমরা সকলেই জানি ভিটামিন-ডি সূর্যের আলো থেকে পাওয়া যায়। কিন্তু সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন ডি পাওয়ার জন্য কিছু সময় আছে যা আপনার ত্বককের জন্য ভালো এবং ত্বকের জন্য খারাপও হতে পারে। এই জন্য আজকে আলোচনা করব কোন খাবারে সবচেয়ে ভালো ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভালো ভিটামিন-ডি পাওয়া যায় লাল-মাংস, সেলমন ফিস, কলিজাই, ডিম, মাশরুম, কড লিভার অয়েল, পানির, দুধ, দুই এবং টুনা মাছ প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-ডি পাওয়া যায়। এসব খাবার আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল মসৃণ ও দাগ মুক্ত করতে সাহায্য করে।
  • ভিটামিন-এঃ ভিটামিন-এ আমাদের ত্বককে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যায় কোন কোন খাবারে ভিটামিন-এ পাওয়া যায়, যেমনঃ খাসি ও গরুর মাংস, আম, সেলমন ফিস, মাখন, গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক, লাল মরিচ এবং পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ থাকে। ভিটামিন-এ আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এইজন্য বেশি করে ভিটামিন-এ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাব উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার শরীর স্বাস্থ্য দুটোই ভালো থাকবে।
  • ভিটামিন-সিঃ ভিটামিন-সি আমাদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কিন্তু আমরা জানি না কোন কোন খাবারে সঠিক ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। যেসব খাবারে ভিটামিন-সি পাওয়া যায় যেমনঃ কমলা, মালটা, আঙ্গুর, পেপে, আনারস, আমলকি, জাম, কাঁচা মরিচ, পুদিনা পাতা, ব্রকলি এবং স্ট্রবেরি আমাদের ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভিটামিন-সি আমাদের ত্বকের বিভিন্ন কালো দাগ, ব্রণ ও তৈলাক্ত ভাব দূর করতে সাহায্য করে। ভিটামিন-সি যেমন পেঁপে দিয়ে একটি সাবান আছে সেটি ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
  • ভিটামিন-ইঃ ভিটামিন-ই আমাদের ত্বকের জন্য অনেক দরকারি একটি ভিটামিন। এই ভিটামিন আমাদের ত্বককে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যায় কোন কোন খাবারে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়। যে সব খাবারে ভিটামিন-ই পাওয়া যায় যেমনঃ সূর্যমুখী তেল, কাঠবাদাম, চিনা বাদাম, পালং শাক, ব্রকলি এবং সোয়াবিন তেল এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই পাওয়া যায়। ভিটামিন-ই আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে বিশেষ করে হাট কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এমনকি চুল ঝরা রোধ করতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ভিটামিন-ই। এইজন্য ভিটামিন-ই বেশি বেশি করে খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়

আমাদের প্রকৃতির মাঝে এমন কিছু জিনিস আছে, যেগুলো ব্যবহার করে আমরা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারি। কিন্তু সঠিক উপায় না জানার কারণে আমরা বিভিন্ন জায়গায় থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্রিম প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকে। এসব ক্রিম কসমেটিক্স সকলের ত্বকে সাপোর্ট না খাওয়ার কারণে কারো উপকারে আসে আবার কারো ত্বকের আরো বেশি ক্ষতি হয়ে থাকে। এইজন্য আমি আপনাদের জন্য প্রকৃতিক উপায়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সম্পর্কে আলোচনা করব।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য আপনাকে নিয়মিত ঘুমাতে হবে। কেননা আপনি যদি নিয়মিত সঠিক সময়মতো না ঘুমান তাহলে আপনার ত্বকে বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ ব্রণ আরো বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যদি সঠিক সময় নিয়ম মেনে ঘুমান তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং বিভিন্ন ধরনের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে আপনার ত্বকে ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন সঠিক সময় ঘুমানোর ফলে। সবসময়ই বেশি করে ফল খাওয়ার চেষ্টা করবে, কেননা ফল আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল ও মুসলিম রাখতে সাহায্য করে। এজন্য বেশি বেশি করে ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন।

আপনার ত্বককে যদি উজ্জ্বল ও সজীব দেখতে চান, তাহলে আপনাকে শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। ফলে আপনার তত্ত্ব উজ্জ্বল ও মসৃণ হবে। এমনকি আপনি যদি আপনার ত্বকের নিয়মিত যত্ন করেন যেমন আপনার ত্বকে মাঝেমধ্যে টমেটোর ফেসপ্যাক পিপিয়া ফেসপ্যাক ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার ত্বকের জলতা বৃদ্ধি পাবে এবং তৈলাক্ত ত্বক থেকে মুক্তি পাবেন। বাজারে অনেক ধরনের ক্রিম পাওয়া যায় কিন্তু সেসব ক্রিম আপনার অবশ্যই আগে যাচাই করে। আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে হবে, কেননা এমন অনেক ক্রিম আছে যেগুলো ব্যবহারের ফলে ত্বক আরো বেশি নষ্ট হয়ে যায়। এজন্য ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একবার চেক করে নিবেন, প্রোডাক্টটি ভালো কিনা খারাপ।

আপনি যদি আপনার ত্বককে উজ্জ্বল করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে বেশি বেশি করে পানি খেতে হবে। কেননা বেশি পানি খেলে আমাদের ত্বককে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এজন্য বেশি করে অন্তত প্রতিদিন ২ লিটার পানি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে বিভিন্ন ধরনের ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। পানি এমনিতেও আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পানি আমাদের শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ফেসপ্যাক

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য ফেসপ্যাক এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহার করলে আপনার ত্বকটি একদিনই ধবধবে সাদা হয়ে যাবে। আপনারা বাইরে থেকে অনেক জায়গায় ফেসপ্যাক করে থাকেন। কিন্তু পরবর্তীতে আবার আগের মত আপনার ত্বক কালচে ধরনের হয়ে যায়। এর ফলে কোন লাভে আসে না কিন্তু আজকে এই ফেসপ্যাকটি যদি আপনি বাসায় বানিয়ে ট্রাই করে দেখেন। তাহলে আপনার ত্বকের পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
মেয়েদের-মুখের-উজ্জ্বলতা-বৃদ্ধির-ক্রিম
এই ফেসপ্যাকটি বানানো অনেক সহজ, প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার করলে আপনার ত্বক ধকধবে সাদা হয়ে যাবে। এই ফেসপ্যাকটি কিভাবে তৈরি করবেন চলুন বিস্তারিত জানা যাক। ফেসপ্যাকটি তৈরি করার জন্য আপনাকে দুইটি স্টেপে ব্যবহার করতে হবে। প্রথম স্টেপে আপনাকে একটি পাত্রে তিন থেকে চার চিমটি হলুদ এবং সাথে হাফ চামচ চিনি ও ছাড় থেকে পাঁচ ফোঁটা লেবু দিতে হবে। আপনারা জানেন হলুদ চিনি এবং লেবু আমাদের জন্য খুবই উপকারী ও ত্বকের দাগ দূর করতে অনেক সাহায্য করে। তিনটি জিনিস ভালোভাবে মিক্স মিক্স করতে হবে, যেন ভিতরে কোন ধরনের গোটা কিছু না থেকে।

প্রথম স্টেপে হলুদ, চিনি, ও লেবু ভালো করে মিক্স করার পর আপনার মুখ ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। ধোয়া হয়ে গেলে আপনার ত্বকে ভালোভাবে আলতো করে লাগাতে হবে এবং এক মিনিট আপনার ত্বকে ভালোভাবে লাগাতে হবে। এক মিনিট হয়ে গেলে প্রথম স্টেপে ফেস প্যাকটি একটি ভেজা নরম কাপড় দিয়ে আপনার ত্বক থেকে ভালোভাবে মুছে নিতে হবে। মনে রাখবেন প্রথম স্টেপে ফেসপ্যাক বানিয়ে দিয়ে দেওয়া যাবে না। এজন্য অবশ্যই একদিন নরম কাপড় দিয়ে আপনার ত্বককে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। ফেসপ্যাক ব্যবহার করার পর রোদে যাওয়া যাবে না, নাহলে আপনার ত্বকটি কালচে বর্ণের হয়ে যেতে পারে।

দ্বিতীয় স্টেপে যেভাবে ফেসপ্যাকটি তৈরি করবেন, চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। প্রথমে একটি ছোট্ট পাত্র নিবেন এ নিতে এবং সেই পাত্রে একটি যে কোন কোম্পানির শ্যাম্পু এক চামচ নিতে হবে। এরপর এক চা চামচ চিনি নিতে হবে চিনি এবং শ্যাম্পু ভালোভাবে মেশাতে হবে। যতক্ষণ শ্যাম্পু আর চিনি ফুলে ফেনা মত না হয়ে যায় ততক্ষণ আপনাকে মিকচার করতেই থাকতে হবে। ভালোভাবে মিকচার করার পর হাফ চা চামচ চালের গুড়া এবং হাফ চা চামচের কম টুথপেস্ট নিতে হবে। আপনারা জানেন টুথপেস্ট ব্যবহার করলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ছোট্ট ছোট্ট ফুশির মত হয়ে থাকে। সেগুলো টুথপেস্ট ব্যবহার করলে সহজে উঠে যায়। 

সকল কিছু মিক্স করা হয়ে গেলে আপনি আপনার ত্বকে একটি ব্রাশ অথবা যদি ব্রাশ না থাকে। তাহলে আপনি আপনার হাত দিয়ে এই ফেসপ্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন। পুরো ফেসপ্যাক একটি আপনার ত্বকে ভালোভাবে লাগানোর পর সর্বোচ্চ ৭ থেকে ১০ মিনিট আপনার ত্বকে লাগিয়ে রাখতে হবে। মাথায় রাখবেন ১০ মিনিট এর বেশি লাগিয়ে রাখলে আপনার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, এমনকি আপনার তো পুড়ে যেতে পারে। এজন্য অবশ্যই এই ফেসপ্যাকটি সতর্কতার সাহায্যে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার ঔষধ

কাল থেকে ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো ওষুধ কোনটি এই বিষয় আপনাদের সাথে আলোচনা করব। কেননা এই ওষুধটি আমি নিজে ব্যবহার করে এই ওষুধটি গুণাগুণ বুঝতে পেরেছি। এজন্য আপনাদের সাথে এই ওষুধটির গুনাগুন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করছি। কেননা এই ওষুধটির দাম কম হলেও এই ওষুধটির কাজ কাজ করে ১০০%। আর এজন্যই এই ওষুধটি মাধ্যমে যাতে আপনারাও উপকৃত হতে পারেন তাই আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি।

Bantovet-N এই মলমটি আপনাদের ত্বকের সকল ধরনের দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। আমি নিজেই ব্যবহার করে আমি আমার মুখের কালো দাগ দূর করেছি। এমন অনেক মানুষ আছে যারা এই তিনটি সম্পর্কে জানে না, কেননা এই ওষুধটি একই নামে অনেক ধরনের আছে। এই জন্য কেউ সঠিক ওষুধটি চিনতে সক্ষম হয় না। এইজন্য এই ওষুধটির নাম আমি উপরে লিখে দিছি এইজন্য এই ওষুধটি আপনি অবশ্যই একবার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ওষুধটির উপকারিতা আপনি একদিনের ব্যবহার করে পাবেন না। মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম কমপক্ষে এক সপ্তাহ ব্যবহার করলে এই ওষুধটি গুনাগুন আপনি নিজে বুঝতে পারবেন।

Bantovet-N ওষুধটি ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম। কেননা আপনি যদি এই ওষুধটি ব্যবহার করার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে না জানে। তাহলে এই ওষুধটি সঠিক কার্যকারিতা আপনি পাবেন না। এজন্য অবশ্যই এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে আপনাকে পড়তে হবে। ওষুধটি ব্যবহার করার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে আপনি যখন রাতে ঘুমাতে যাবেন। তখন এই ক্রিমটি ব্যবহার করে নিবেন ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপনার মুখ ভালো কোন ফেসওয়াশ অথবা সাবান দিয়ে ওয়াশ করে নিতে হবে। কেননা আপনার মুখ ভালো করে না ধরিয়ে এই ওষুধটি ব্যবহার করলে ভালো কোন ফল পাবেন না। এজন্য ক্রিমটি প্রতি নিয়ত আপনাকে ব্যবহার করতে হবে।

ফর্সা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম

আপনারা অনেকেই ফর্সা হওয়ার জন্য অনেক ধরনের কৌশল অবলম্বন করে থাকেন। কেননা একটি মানুষের কাছে সৌন্দর্য অনেক কিছু, আপনাদের জন্য আজকে এমন একটি ক্যাপশন নিয়ে এসেছি যেটি খেলে আপনারা কিছুদিনের মধ্যে প্রমাণ পেয়ে যাবেন। অনেকেই এই ক্যাপশনটি চিনে থাকবেন কিন্তু সঠিক এবং ব্যবহার করার নিয়ম জানেনা। ক্যাপসুলটি ব্যবহার করার কথা শুনে হয়তো আপনারা অবাক হতে পারেন। হ্যাঁ এই ওষুধটি খাওয়ার সাথে সাথে ব্যবহার করতে হবে।

E-CAP এই ক্যাপসুলটি হয়তো আপনারা চিনে থাকবেন। এই ক্যাপসুলটি ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনার ত্বক হতে পারে উজ্জ্বল ও মসৃণ। আপনারা এতদিন অনেক ধরনের ক্রিম ফেসওয়াশ সাবান আরো বিভিন্ন প্রোডাক্ট ধরনের ব্যবহার করেছেন। কিন্তু পরিশেষে সেগুলো কোন কাজে আসেনি। এই কারণে আপনাদের জন্য এমন একটি ক্যাপশন নিয়ে এসেছি যেটি ব্যবহার করলে এবং খেলে আপনাদের ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ হবে এবং আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের দাগ সার্কেল দূর করতে সাহায্য করবে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক E-CAP ক্যাপসুলটি কিভাবে খাবেন এবং ব্যবহার করবেন। 

কেননা আপনি যদি সঠিক ভাবে এই ক্যাপশনটি ব্যবহার করতে না পারেন। তাহলে আপনি আপনার ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ করতে পারবেন না। এই ক্যাপশনটি খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে, প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে একটি ক্যাপসুল আপনাকে খেয়ে নিতে হবে। দ্বিতীয়ত এই ক্যাপশনটি আপনাকে আপনার ত্বকে ভালোভাবে লাগাতে হবে। কিন্তু ক্যাপসুলটি ত্বকে ব্যবহার করার আগে অবশ্যই আপনাকে একটি ভাল কোন ফেসওয়াশ অথবা সাবান ব্যবহার করতে হয়। এরপর সেই ক্যাপসুলটি এক পাশ ছিদ্র করে সেই ক্যাপসুল থেকে তরল পানি টুকু বের করে নিয়ে আপনার ত্বকে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে।

সেই ক্যাপশনটি আপনাকে লাগিয়ে রেখে ঘুমিয়ে যেতে হবে, এবং সারারাত ক্যাপশনটি আপনার ত্বকে লাগানো থাকতে হবে। এরপর সকালে ঘুম থেকে উঠে ফেসওয়াশ অথবা সাবান দিয়ে ভালোভাবে আপনার ত্বক টিকে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এভাবে অন্তত এক থেকে দুই সপ্তাহ আপনাকে সঠিক নিয়মে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এই ক্যাপসুলটির আপনি উন্নতি পাবেন এবং আপনার তক হবে উজ্জ্বল মসৃণ এবং দাগ মুক্ত ত্বক।

সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়, আমরা সকলেই বিভিন্ন জায়গায় এড দেখে বিভিন্ন ধরনের সাবান কিনে থাকি। শুধুমাত্র আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল করার জন্য, কিন্তু এসব সাবান কি আমাদের ত্বকে সত্যি ফর্সা করে নাকি ক্ষতি করে। চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক বাজারে এমন অনেক সাবান আছে। যেগুলো শুধু তাদের নাম কামানোর জন্য এই সাবান ভালো এটি বলে আমাদের কাছে বিক্রয় করে থাক। কিন্তু পরবর্তীতে এসব সাবান আমাদের কোন কাজে আসে না।

প্রতিটি সাবান ভালো অথবা খারাপ হতে পারে, কিন্তু বেশিরভাগ এমন কিছু সাবান আছে যেগুলো আমাদের ত্বককে আরো ক্ষতি করতে সাহায্য করে। আর এমন কিছু সাবান আছে যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য কিছুটা হলেও উপকার করে থাকে। চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক কোন কোন সাবান আমাদের ত্বকের জন্য ভালো কাজ করে। আমাদের দেশে অনেক ধরনের সাবান পাওয়া যায় এগুলোর মধ্যে ভালো সাবান হল যেমনঃ ব্ল্যাক সোপ, মিল্ক সাবান, ফিউরি সাবান এসব সাবান কিছুটা হলেও আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু এমন কোন সাবান নেই সেগুলো ব্যবহার করলে আপনি ধবধবে সাদা হবেন।

কোন সিরাম ত্বকের জন্য ভালো

কোন সিরাম ত্বকের জন্য ভালো আপনারা অনেকেই জানেন না। সিরাম সম্পর্কে ভালো করে না জেনে আপনারা ব্যবহার করে থাকেন। এজন্য আপনার ত্বকের আরো বেশি ক্ষতি হয়ে থাকে, কেননা প্রতিটি কাজের জন্য আলাদা আলাদা সিরাম আছে। এজন্য যেকোন সিরাম ব্যবহার করার আগে অথবা কেনার আগে দোকানদারের কাছ থেকে অবশ্যই জেনে নিবেন। যে এই সিরাম কোন কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে, না হলে আপনার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।
মেয়েদের-মুখের-উজ্জ্বলতা-বৃদ্ধির-ক্রিম
সিরাম সম্পর্কে কমবেশি অনেকেই জানেন, কিন্তু কোন ত্বকে জন্য কোন সিরাম ব্যবহার করবেন এটি আপনারা জানেন না। সিরাম আপনাদের ত্বকের শুষ্কতা উজ্জ্বলতা ও দাগ স্পট দূর করতে সাহায্য করে। যদি আপনার ত্বকে পোর্টসের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি রাই সিরাম ব্যবহার করতে পারেন। RAISEL সিরাম ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল মসৃণ ও দাগ মুক্ত হবে। এমন আরো অনেক ধরনের সিরাম আছে যেগুলো আপনার ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করে থাকে। এজন্য অবশ্যই সিরাম  কেনার আগে সেটি কি কাজের জন্য নিচ্ছেন যাচাই করে নিবেন।'

পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম

মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম কোনটি ভালো হবে আপনার হয়তো এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন। কেননা এখানে আলোচনা করা হয়েছে আপনি কোন কোন জিনিস খেলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবেন। সকল কিছুর তথ্য এখানে বিশ্লেষণ করে দেওয়া হয়েছে। আপনারা অনেক সময় অনেক ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন যারা তাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। এই কারণে আপনাদের জন্য ভালো কিছু জিনিস উপস্থাপন করেছি। 

ওপরে একটি ক্রিম নিয়ে আলোচনা করেছি, সেই ক্রিমটি আমি নিজেও ব্যবহার করে উপকৃত হয়েছি। এজন্য আপনাদের সাথে এই ক্রিমটি নিয়ে আলোচনা করেছি, যাতে আপনারা ভালো একটি ক্রিম সম্পর্কে জানতে পারেন এবং ব্যবহার করতে পারেন। ক্রিমটির নাম হচ্ছে Bantovet-N নামটি অবশ্যই কোথাও লিখে রাখবেন। কেননা এই নামে আরো অনেক ধরনের ক্রিম আছে যেগুলো আপনারা সহজেই চিনতে পারবেন না। এজন্য অবশ্যই এই ক্রিমটি ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ও দাগ মুক্ত করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url