মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম মরিঙ্গা পাউডার কে আমরা আমাদের ভাষায় সজনে পাতা নামে পরিচিত। আপনারা অনেকেই এই সজনে পাতা গ্রহণ করে থাকেন, একেক জন একেক উপায়ে। মরিঙ্গা পাউডার এর উপকারিতা অনেক গুণ বেশি।

পোস্ট সূচিপত্রঃমরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
- মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
- মরিঙ্গা পাউডার তৈরি করার নিয়ম
- মরিঙ্গা পাউডার ত্বকের জন্য উপকারী
- ডায়াবেটিস রোগীর সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
- সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা
- সজনে পাতা খাওয়ার অপকারিতা
- সজনে পাতা খাবার ৪ টি পদ্ধতি
- মরিঙ্গা পাউডার এর দাম কত
- মরিঙ্গা ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়
- পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম, আজকে আমরা মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা
পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। বর্তমানে মরিঙ্গা পাউডার এর
চাহিদা দিন দিন অনেক বেড়ে চলেছে। কেননা এই পাউডারটি আমাদের শরীরের প্রায়
অধিকাংশই রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা গ্রহণ করে থাকে।
আরও পড়ুনঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা এমন কোন মানুষ নেই যে চিনে না। এই সজনে পাতা
আমরা অনেকেই অনেকভাবে গ্রহণ করে থাকি। বেশিরভাগ মানুষই এই সজনে পাতা শাক
খাওয়াই অভ্যস্ত। কেননা এই সজনে পাতা শাক অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। এজন্য
আমরা অনেকেই সজনে পাতা কে সাক হিসেবে রান্না করে খেয়ে থাকি। কিন্তু আপনি
যদি মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা কে পাউডার বানিয়ে গ্রহণ করেন। তাহলে
আপনার শরীরের জন্য অনেক উপকারী হবে। রোহিঙ্গা পাউডার খাবার সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পোষ্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনী পাতা পাউডার খাবার নিয়ম। মরিঙ্গা পাউডার ভর্তি
পেটে খেতে হবে, ১ চা চামুচ মরিঙ্গা পাউডার একটি ছোট্ট কাঁপে গরম পানিতে
ভিজিয়ে খেতে হবে। আপনি যদি মরিঙ্গা পাউডার খেতে অভ্যস্ত হয়ে যান। তাহলে সকালে
খালি পেটে এই মরিঙ্গের পাউডারটি আপনাকে সেবন করতে হবে। এটি আপনার শরীরের
সকল রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
মরিঙ্গা পাউডার তৈরি করার নিয়মত
আপনি কি বাসায় বসে মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা পাউডার বানাতে চাচ্ছেন।
তাহলে এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য, কেননা বাজারে এমন অনেক মরিঙ্গা পাউডার
আছে। যেগুলোতে অনেক ভেজাল যুক্ত জিনিস ব্যবহার করে থাকে। আর আপনারও তো জানেন
বাজারের জিনিস কেমন, আর ঘরোয়া জিনিস কেমন হয়ে থাকে।
আপনি যদি মরেঙ্গে পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা পাউডার করতে চান। তাহলে অবশ্যই
আপনাকে সজনী গাছ থেকে পাতা ঝরিয়ে নিতে হবে। কেননা পাউডার করার জন্য আমাদের
অবশ্যই সজনে পাতার প্রয়োজন হবে। সজনে পাতা নামানো হয়ে গেলে পাতাগুলো
ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন। এরপর পাতাগুলো রোদে শুকানোর জন্য একটি পাত্রে
করে রেখে দিন। পাতাগুলো ভালোভাবে শুকাতে হবে, না হলে আমাদের মরিঙ্গা
পাউডার ভালোভাবে তৈরি হবে না। সজনে পাতা শুকানো হয়ে গেলে পাতাগুলো পাউডার করার
জন্য অবশ্যই একটি ব্লেন্ডার প্রয়োজন হবে।
সজনে পাতাগুলো ব্লেন্ডারের পাত্রে ঢেলে দিন এবং পাতাগুলোকে ভালোভাবে ব্লেন্ড
করে, পাউডার বানিয়ে নিন। মরিঙ্গা পাউডার তৈরি হয়ে গেলে কাঁচের অথবা
প্লাস্টিকের একটি বোতলে ভালোভাবে ঢেলে লাগিয়ে রাখুন। তাহলে আমাদের মরিঙ্গা
পাউডার আশা করি আপনারা ঘরোয়া উপায় বানাতে পারবেন।
মরিঙ্গা পাউডার ত্বকের জন্য উপকারী
মরিঙ্গা পাউডার ত্বকের জন্য কতটুকু উপকারী আজকে এই বিষয়ে আপনাদের সাথে এই
পোস্টটিতে আলোচনা করব। এজন্য অবশ্যই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে সকল
তথ্য এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন। মরিঙ্গা পাউডার ব্যবহার করে আমরা
আমাদের ত্বক অর্থাৎ মুখ কিভাবে উজ্জ্বল করব।
আপনারা অনেকেই জানেন মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা আমাদের শরীরের জন্য কতটা
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মরিঙ্গা পাউডারে ভিটামিন এ ও বি থাকার কারণে
আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। আপনারা কিভাবে এই মরিঙ্গা পাউডার আপনাদের
ত্বকে সঠিক নিয়মে ব্যবহার করবেন। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক, সম্ভবত
আপনি এই মরিঙ্গা পাউডারটি ফেস মাক্স হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে
অবশ্যই এই পাউডারটিকে মিশ্রন করে ফেস প্যাক বানাতে হবে।
ফেসপ্যাক বানানোর জন্য আপনাকে আপনার পরিমাণ মতো মরিঙ্গা পাউডার সাথে মুলদানি
মাটি ও একটু মধু এবং তার সাথে নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি মিশিয়ে আপনি এই
ফেসপ্যাকটি বানাতে পারবেন। আপনার যদি মুলদানি মাটি না থাকে তাহলে এটিকে এড়িয়ে
যেতে পারেন। কেননা যাদের ত্বকে কোন ধরনের এলার্জি আছে তাদের জন্য এই মূলদানি
মাটি যোগ করেছিলাম। আপনার যদি মুলদানি মাটি না থাকে তাহলে আপনি পাউডা্র, মধু ও
পানি দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন। এই ফেসপ্যাকটি সর্বোচ্চ ১০ মিনিট
ত্বকে লাগিয়ে রাখবেন।
ডায়াবেটিস রোগীর সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম
ডাইবেটিস রোগীদের জন্য সজনে পাতা অর্থাৎ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে
আজকে আমরা বিস্তারিত জানবো। আমরা অনেকেই অনেক ভাবে সজনে পাতা সজনে গাছের ডাটা
প্রতি সেদিনে খেয়ে থাকি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এই সজনে পাতা আমাদের
শরীরের জন্য কতটুকু উপকারী চলুন জেনে নেওয়া যাক যাক।
ডাইবেটিস রোগীদের জন্য এই সজনে পাতার গুড়া অথবা ডাক্তারি ভাষায় মরিঙ্গা
পাউডার খেলে আমাদের শরীরে ডাইবেটিস এর কতটুকু ভূমিকা পালন করে। আজকে আমরা
জানবো, আপনারা অনেকেই জানেন সজনে পাতার গুড়ো খাওয়ার ফলে এমন অনেক অনেক রোগ
আছে। যেগুলো এই সজনে পাতা গুলো খাবার ফলে আমাদের শরীরে অনেক উপকার হয়।
ডাইবেটিস রোগীদের জন্য সজনে পাতা গুঁড়ো প্রতিদিন কতটুকু খাওয়া প্রয়োজন।
সজনে পাতার গুঁড়ো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য প্রতিদিন পাঁচ গ্রাম অর্থাৎ এক চা
চামচ পাউডার এক কাপ পানিতে মিশিয়ে পান করতে হবে।
এমন অনেক ডাইবেটিস রোগী আছে যারা প্রতিদিন এই সজনে পাতার গুঁড়ো অর্থাৎ মরিঙ্গা
পাউডার খেয়ে তাদের ডায়াবেটিস রোগটিকে প্রতিরোধ করছে। এমন আরো অনেক প্রকৃতিতে
ঘরোয়া ঔষধি গাছ আছে যেগুলো সম্পর্কে আমরা জানিনা।
সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার উপকারিতা
সজনে পাতা খাওয়ার উপকারিতা, সজনে পাতা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী । কেননা
সজনে পাতা খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অধিকাংশই রোগ প্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে। সজনে পাতা আমাদের শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য
করে। বিস্তারিত নিচে আলোচনা করা হলো।
আরও পড়ুনঃ ফ্রি লটারি খেলে টাকা ইনকাম
মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা আমাদের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে। এমন অনেক
ফল, দুধ, ডিম কলা কমলা লেবু আরও এমন অনেক জিনিস আছে যেগুলোর থেকে
ভিটামিন বেশি আছে এই সজনে পাতা গুরতে। এজন্য আমাদের সকলের উচিত প্রতি সপ্তাহে
সর্বনিম্ন ৩ থেকে ৪ বার খাওয়া উচিত। তাহলে আমাদের শরীর সবসময় সুস্থ সবল
থাকবে, সজনে পাতার পাউডার লিভার কিডনি এগুলোকে ভালো রাখতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে। এজন্য অবশ্যই আমাদের এই সজনে পাতা গুরু খাওয়া উচিত।
সজনে পাতা খাওয়ার অপকারিতা
সজনে পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনারা অনেকেই
জানেন কোন একটা জিনিসের যেমন উপকারী ও দিক আছে এবং অপকারিতা রয়েছে। কিন্তু
আজকে আমরা আলোচনা করব সজনে পাতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করব। চলুন জেনে নেওয়া যাক।
সজনে পাতার গুড়ো অর্থাৎ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়া কিছু রোগীদের জন্য নিষেধ আছে।
কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত। যেমন পেগনেন্ট অবস্থায়,
লিভার সমস্যায়, রক্তচাপ এবং থাইরয়েড থাকলে এই সজনে পাতা খেতে
ডাক্তারে নিষেধ করে থাকে। কিন্তু কিছু অবস্থায় ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী
খাওয়া যেতে পারে। এজন্য অবশ্যই ভালো কোন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই সজনে
পাতার গুড়ো সেবন করবেন। থাইরোড থাকলে ডাক্তারে সজনে পাতা এবং আরো
ঠান্ডা কোন জিনিস খেতে নিষেধ করে থাকে।
এমনিতেও সজনে পাতা অনেক ঠান্ডা হয়ে থাকে, এজন্য মরিঙ্গা পাউডার অথবা সজনে পাতা
খেতে নিষেধ করে। যাদের লিভার রক্তচাপ থাইরয়েড এবং যদি প্রেগন্যান্ট অবস্থায়
থাকেন, তাহলে অবশ্যই সজনে পাতাকে এড়িয়ে চলবেন। এর ফলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য
দুটোই ভালো থাকবে।
সজনে পাতা খাবার ৪ টি পদ্ধতি
সজনে পাতা খাবার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যেই পদ্ধতিগুলোকে আমরা ব্যবহার
করে খুব সহজে সজনে পাতা গ্রহণ অথবা সেবন করে খেতে পারি। আর আপনারা
অনেকেই জানেন সজনে পাতা আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী। এজন্য আজকে আপনাদের
সাথে আলোচনা করব আমরা কোন কোন পদ্ধতি ব্যবহার করে সজনে পাতা খেতে পারি।
সজনে পাতা খাবার এমন অনেক পদ্ধতি আছে যেগুলো আমরা ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত খেতে
পারি। সজনে পাতা খাবার ৪ টি নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
- সালাত এর সাথে সজনে পাতা খাওয়ার নিয়মঃ আপনি যদি সালাতের সাথে সজনে পাতা ব্যবহার করে খান। তাহলে আপনি খুব সহজে সজনে পাতা খেতে পারবেন। এর ফলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
- সজনে পাতা জুসের সাথে খাওয়ার নিয়মঃ আপনি অনেক সময় এমন অনেক ধরনের জুস খেয়ে থাকেন, সেই জুসের সাথে আপনি চাইলে সজনে পাতা মিশ্রণ করে খেতে পারেন। সজনে পাতা সাথে কিছুটা পরিমাণ মধু দিতে পারে, এর ফলে এরশাদ কিছুটা ভালো লাগে।
- সবজির সাথে সজনে পাতা খাওয়ার নিয়মঃ আমরা প্রতিদিন সবজি রান্না করে থাকি, এই সবজির মধ্যে আপনি সজনে পাতা দিতে পারেন। এর ফলে আপনার সবজির স্বাদ বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
- সজনে পাতার রস খাওয়ার নিয়মঃ আপনি যদি সজনে পাতার রস বের করে খান, এর ফলে সজনে পাতা খাওয়ার নিয়ম একটু আলাদা হবে। শুধুমাত্র সজনে পাতার রস বের করে খেলে আপনাকে সর্বোচ্চ তিন মাস সেবন করতে হবে। প্রতি সপ্তাহে তিন থেকে চারবার সেবন করতে হবে।
মরিঙ্গা পাউডার এর দাম কত
মরিঙ্গা পাউডারের দাম কত? মরিঙ্গা পাউডার এখন প্রায় অনলাইনের মাধ্যমে কেনা
যাই। ফেসবুক ইউটিউব এমন অনেক জায়গা আছে যেগুলো থেকে আপনি ঘরে বসেই এই মরিঙ্গা
পাউডারটি অর্ডার করতে পারবেন। যদি আপনার আশপাশে কোন বাজার থেকে তাহলে সেখান
থেকে এই মরিঙ্গা পাউডারটি সংগ্রহ করতে পারেন।
মরিঙ্গা পাউডারটি দাম হচ্ছে ৫০০ গ্রাম ওজনের দাম সর্বোচ্চ ৯০০ টাকা। আপনি
যেমন ধরনের ওজনের প্যাকেট নিবেন সেই হিসেবে দাম পড়বে। কিন্তু বাইরে থেকে কেনার
চেয়ে আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায় এই মহিলা পাউডারটি খুব সহজে তৈরি করে নিতে
পারবেন। এবং এটি বাজারের পাউডারের চেয়ে অনেক ভালো কাজ করবে। কেননা আপনারা
জানেন বাজারের জিনিস আর বাসার তৈরি জিনিস কখনো এক হয় না। আপনি যদি চান
তাহলে ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করে এই সজনে পাতা অর্থাৎ মরিঙ্গা পাউডার তৈরি করে
নিতে পারেন।
মরিঙ্গা ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়
মরিঙ্গাপুর ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হওয়া যায়, আসলে কি মরিঙ্গা ট্যাবলেট খেলে
মোটা হওয়া যায়। আমরা সকলেই জানি মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা খেলে আমাদের
শরীর স্বাস্থ্য ফিট থাকে। কিন্তু সত্যি কি মরিঙ্গার ট্যাবলেট খেলে খুব সহজে
মোটা হওয়া যায়। চলুন নিচে বিস্তারিত জানা যাক সত্যিই কি মরিঙ্গা ট্যাবলেট
খেয়ে মোটা হওয়া যায় কিনা।
আরও পড়ুনঃ প্রতিদিন 4000 টাকা ইনকাম
মরিঙ্গা ট্যাবলেট খেয়ে কখনোই মোটা হওয়া যায় না। কারণ আমরা জানি যে মরিঙ্গা
পাউডার অর্থাৎ সজনে পাতা গুড়ো খেলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য সবসময় ভালো ও ফিট
থাকি। কিন্তু এমন অনেক ভুয়া ঔষধ আছে যেগুলো শুধুমাত্র তাদের নাম প্রচার করার
জন্য এসব বলে থাকে। কিন্তু এসব খেয়ে কখনোই মোটা হওয়া যায় না। এজন্য সব সময়
আপনারা সতর্ক থাকবেন যাতে আপনারা কখনো কোথাও ঠুকে না পড়েন। আশা করি
মরিঙ্গা ট্যাবলেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন, যে মরিঙ্গা ট্যাবলেট খেয়ে
সত্যি মোটা হওয়া যায় কিনা।
পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা উপরে বিস্তারিত সকল তথ্য
পেয়েছেন। কেননা উপরে এই পোস্টটিতে আমরা আলোচনা করেছি মরিঙ্গা পাউডার অর্থাৎ
সজনে পাতা গুঁড়ো সঠিক নিয়মে খাবেন কিভাবে। যেহেতু সজিনা পাতা অর্থাৎ মরিঙ্গা
পাউডার খেলে আমাদের শরীরের প্রায় সকল রোগ প্রতিরোধ করতে ক্ষমতা গ্রহণ
করে থাকে।
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার ফলে আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। যা আমরা অনেক
ঔষধ ক্রিম ব্যবহার করে পাই না। কিন্তু একটি কথার মাথায় রাখবেন, আপনি যদি সজনে
পাতা অর্থাৎ মরিঙ্গা পাউডার দিয়ে ফেস মাক্স করেন তাহলে অবশ্যই ওপরে যেসব নিয়ম
মেনে ফেসপ্যাক করতে বলেছি। সেসব বিষয়গুলো মাথায় রেখে ফেসপ্যাক করবেন, তাহলে
আপনার মুখে যদি কোন ধরনের অ্যালার্জি থাকে তাহলে কোন পাস্ব প্রতিক্রিয়া হবে
না।
শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url