মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায় ১ দিনে
মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায় গরমে তৈলাক্ত ত্বক বিরক্তির কারণ হতে
পারে। কেননা তৈলাক্ত ত্বকের কারণে আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে,
যেমন ব্রণ, ফুসকুড়ি আরবি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনার এই তৈলাক্ত
ত্বকের কারণে।
তৈলাক্ত ত্বক কিভাবে ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করে দূর করবেন, এবং সাথে আপনার কোন কোন
ক্রিম ফেসওয়াশ ও ফেসপ্যাক প্রয়োজন হবে। সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এই
পোস্টটির মাধ্যমে এই জন্য অবশ্যই প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি করতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়
মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়
মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়, গরমে প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই তৈলাক্ত
ত্বক দেখা যায়। এমন ধরনের আমাদের কাছে এক সময় বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াতে
পারে। কিন্তু তৈলাক্ত ত্বক আমাদের মুখে বলি রেখা ও মুখের রং ধরে রাখতে
সাহায্য করে থাকে। ত্বক তিল তিলে ভাব অথবা তৈলাক্ত হয়ে থাকলে আমাদের তাকে
বিভিন্ন ধরনের ধুলাবালি জমে ত্বকের ক্ষতি করে থাকে এর ফলে
ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ বেড়ে গিয়ে ব্রণ বের হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
আপনি যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত মুক্ত রাখতে চান, তাহলে এর কোনো বিকল্প নেই।
প্রতিদিন যদি আপনি ভালো মানের সাবান অথবা ফেসওয়াশ দিয়ে দিনে দুইবার আপনার মুখ
পরিষ্কার করতে হবে। আপনাদের যাদের তৈলাক্ত ত্বক তারা নিয়মিত ক্রিম ব্যবহার করতে
চান না তৈলাক্ত ভাবের কারণে। কিন্তু আপনি যদি আপনার ত্বকের ভালোভাবে যত্ন না
নেন, এর ফলে আপনার ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল বের হতে পারে। এজন্য আপনার মুখে যেসব
ক্রিম সাপোর্ট করে সেসব ক্রিম মুখ দেওয়ার পর ব্যবহার করে নিবেন। তাহলে আপনার
ত্বককে তৈলাক্ত মুক্ত করতে পারবেন।
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
বর্তমানে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো ক্রিম কি হচ্ছে বেবি ক্রিম। আপনি
চাইলে বাসায় বসে তৈলাক্ত ত্বক ্ ঠিক করতে পারেন। এই জন্য আজকে আপনাদের সাথে
এমন কিছু টিপস ও ট্রিক এবং ফেসপ্যাক শেয়ার করব। এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি
ব্যবহার করে আপনার তৈলাক্ত ত্বক থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আপনি যদি নিয়মিত শসার
রস আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার তৈলাক্ত ত্বক ঠিক করতে পারেন।
লেবুর রস এবং গোলাপজল ব্যবহার করে আপনি আপনার মুখকে তেলমুক্ত করতে পারেন।
কিন্তু লেবুর রস ও গোলাপজল একসঙ্গে ব্যবহার করার সময় আপনার ত্বকে আলতো ভাবে
লাগিয়ে নিবেন। লাগানো হয়ে গেলে ১০ মিনিট পর একটি নরম টিস্যু অথবা নরম কাপড়
দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের ব্রণ, কালো দাগ ও
ফুসকুড়ি থাকলে সেগুলো দূর করতে সাহায্য করবে। এবার চলুন আপনার তৈলাক্ত ত্বকের
জন্য কিভাবে ঘরোয়া উপায় ফেসপ্যাক তৈরি করবেন। ফেসপ্যাকটি তৈরি করার জন্য এক চা
চামচ বেসন, এক চা চামচ টক দই এবং হাফ চা চামচের কম হলুদ একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে
আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। আপনারা যদি এই তিনটি ট্রিক্স ব্যবহার করেন তাহলে
তৈলাক্ত ত্বক থেকে মুক্তি পাবেন।
নাকের তৈলাক্ততা দূর করার উপায়
নাকের তৈলাক্ততা দূর করার উপায়, আমাদের প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই নাকের উপরে অথবা
নাকের আশপাশে এই ব্ল্যাকহেড অথবা হোয়াইটহেড হয়ে থাকে। যেটাকে আমরা বলে থাকি
নাকের উপরে ছোট ছোট ফুস করির মত ভিতরে ভাত জমে থাকে। এটি আপনারা এক সপ্তাহে
কিভাবে দূর করবেন চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। এজন্য আপনাকে অবশ্যই এই
পোস্টটি ধৈর্য ধরে মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে, তাহলে আপনি আপনার নাকের তৈলাক্ত দূর
করতে পারবেন।
নাকের তৈলাক্ততা দূর করার জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে। আপনি যদি আপনার নাকের উপরে
অথবা আশপাশেই থাকা তৈলাক্ত অর্থাৎ ফুসকরির মত হয়ে থাকে। এটি দূর করতে চান তাহলে
প্রথমে আপনাকে হালকা কুসুম গরম পানি অথবা ফুটন্ত পানির যেই জ্বলে বাষ্প হয়ে
ধোঁয়া বের হয় সেখানে আপনার মুখ কিছুক্ষণ রাখতে হবে। এর ফলে ভিতর থেকে
ব্ল্যাকহেড অথবা হোয়াইটহেড ফুলে উঠার কারণে সেগুলো বের করা অনেক সহজ হয়ে যাবে।
এরপর আপনাকে একটি ফেসপ্যাক বানাতে হবে।
ফেসপ্যাকটি বানানোর জন্য আপনার যা যা প্রয়োজন হবে, সেগুলো হলো প্রথমে দুই চা
চামচ ব্রেকিং সোডা যেটা আমরা খাবারের কাজে ব্যবহার করি। এটি ব্যবহারের ফলে আমাদের
ত্বকে কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না। এরপর দুই চা চামচ মুলদানি মাটি এটি
আপনি কসমেটিক দোকান থেকে কিনে পাবেন এবং সাথে যদি টমেটো থাকে তাহলে টমেটোর
রস দিতে পারে। আর যদি না থাকে এর পরিবর্তে আপনি চাইলে লেবু ব্যবহার করতে পারেন।
তিনটি জিনিস একসাথে ভালোভাবে পেস্ট করে, আপনার ত্বকের উপরে ব্রাশ দিয়ে আলতো করে
লাগিয়ে রাখতে হবে 15 থেকে 20 মিনিট।
এরপর আপনাকে অল্প কিছু পানি নিয়ে আস্তে আস্তে হাত দিয়ে মুখের উপরে ম্যাসাজ করতে
হবে। এর ফলে আপনার ত্বকের অর্থাৎ নাকের উপরে থাকা তৈলাক্ত ও ফুসকুড়ি খুব সহজে
বের হয়ে আসবে। কিছুক্ষণ মেসেজ করা হয়ে গেলে নরমাল পানি দিয়ে আপনি আপনার মুখ
ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। এরপর আপনি নরম একটি কাপড় দিয়ে মুছে পরিষ্কার
করে নিন। এই ফেসপ্যাকটি আপনি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করলে, কিছুদিনের মধ্যেই
ফল পেয়ে যাবেন।
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায় কথাটি শুনে হয়তো আপনারা অবাক হতে পারেন।
কিন্তু এটাই সত্যি আপনি চাইলে বড় বিয়ে আপনার ত্বকের ব্রণ কে খুব সহজে দূর
করতে পারবেন। কেননা আজকে এমন একটি ট্রিক আপনাদের সাথে শেয়ার করব যেটি দুইবার
ব্যবহার করলে আপনার ব্রণ কে খুব সহজে দূর করতে পারবেন। এটি জানতে হলে অবশ্যই
আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে তাহলে আপনি আপনার ব্রণ দূর করতে পারবেন।
বরফ দিয়ে ব্রণ দূর করার উপায়, আপনাকে প্রথমে একটি পাত্র নিতে হবে এবং সেই
পাত্রে ২ চামচ চন্দন গ্রহণ হবে। এরপর আপনাকে এলোভেরা জেল নিতে হবে এক চা চামচ।
যদি আপনার কাছে অ্যালোভেরা জেল না থাকে, তাহলে চাইলে আপনি আপনার বাসায় থাকে
অ্যালোভেরা জুস করে ব্যবহার করতে পারেন। কেননা অ্যালবামেরা আমাদের ত্বকের দাগ দূর
করতে সাহায্য করে এবং তৈলাক্তমুক্ত ত্বক করতে সাহায্য করে। এরপর দুটো মিস করার
পরে সাথে কিছু পানি ব্যবহার করতে হবে।
এরপর তিনটি জিনিস একসাথে মিক্স করা হয়ে গেলে, আপনাকে একটি পাত্র অথবা ফ্রিজের
সাথে বরফ করার জন্য যেই পাত্রটি নিয়ে থাকে। সেটি চাইলে আপনারা ব্যবহার করতে
পারেন, আপনি একটি পাত্রে যে লিকুইড গুলো তৈরি করেছেন সেগুলো ঢেলে নিন। এরপর
ফ্রিজে অর্থাৎ ডীপে রেখে দিন এবং একদিন পরে সেটিকে বের করে। আপনার
ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। আর আপনার ত্বক কোন সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে
আপনি সেই বরফগুলো একটি নরম করে জোরে আপনার তোকে আস্তে আস্তে ব্যবহার করতে পারেন।
এই ট্রিট দিয়ে আপনি দুইবার ব্যবহার করলে ফলাফল পেয়ে যাবেন।
মুখের তেলতেলে ভাব দূর করার ফেসওয়াস
মুখের তেলতেলে ভাব দূর করার ফেসওয়াস, আপনার মুখের মধ্যে কি ব্রণ দাগ এর সমস্যা
আছে এবং বারবার মুখ মুগ্ধ হওয়ার পরেও আপনার মুখ তেলতেলে ভাব আছে। তাহলে আজকে এই
পোস্টটি আপনার জন্য কেননা আজকে আপনাদেরকে বলে দিব সেই পাঁচটি ফেসওয়াশ সম্পর্কে।
যে ফেসওয়াশ টি ব্যবহার করবে আপনার মুখের তেলতেলে ভাব দূর করবে এবং আপনার ত্বকে
দাগ মুক্ত করতে সাহায্য করবে।
আজকে আপনাদের বলে দিব যে পাঁচটি ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে আপনার তেলতেলে ভাব খুব
সহজে দূর করবে। প্রথমে যেই ফেসওয়াশটি আছে সেটি হলো নিম ফেসওয়াশ এটি
ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকে তেলমুক্ত করতে সাহায্য করবে এবং বিভিন্ন ধরনের দাগ
স্পট দূর করতে সাহায্য করে থাকে। দ্বিতীয় নাম্বারে যে ফেসওয়াশ টি আছে সেটি হলো
LOTUS এই ফেসওয়াশটি ব্যবহার করলে আপনার মুখের তেলতেলে ভাব খুব সহজেই দূর
করতে পারে এবং ত্বককে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে এই ফেসওয়াশটির কোন
ধরনের সাইড ইফেক্ট নেই।
তৃতীয় নম্বরে যেই ফেসওয়াশ টি আছে সেটি হলো POND,S এই ফেসওয়াসটিতে রয়েছে
চারকোণ আর যার কোন কাজ কি আপনারা হয়তো ভালোমতো জানেন। এই ফেসওয়াশটি ব্যবহার
করলে আপনার ত্বকের ময়লা জীবাণু ও ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং আপনার
ত্বককে তেলতেলে ভব দূর করতে সাহায্য করে। চতুর্থ নাম্বারে যে ফেসওয়াশে সেটি
হলো Clean & Clear এই ফেসওয়াস টি তেলমুক্ত ত্বক করতে সাহায্য করে
বিশেষ করে বাইরে গেলে কে ফেসওয়াস টি ব্যবহার করা অনেক ভালো। ৫ নাম্বার যেই
ফেসওয়াশ আছে সেটি হলো Aroma Magic ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে আপনি আপনার ত্বককে
মসৃণ করতে সাহায্য করে।
মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
মুখে ব্রণ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন না। এমন অনেক
কারণ আছে যেগুলোর কারণে আমাদের মুখে ব্রণ বের হয়ে থাকে। কিন্তু সঠিক কারণ না
জানার কারণে আমরা এই ব্রণের প্রতিরোধ করতে পারি না এর ফলে আমাদের ত্বকে বিভিন্ন
ধরনের দাগ সার্কেল তৈরি হয়। আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন কি কি কারণে
আমাদের মুখের দ্রবণ বের হয় এবং কিভাবে প্রতিরোধ করবেন।
আমাদের মুখে ব্রণ বের হওয়ার সবচেয়ে গোপন কারণ হচ্ছে, চুল ভালোমতো পরিষ্কার না
করার কারণে চুলের মধ্যে জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয় এবং এর ফলে আমাদের ত্বকে
কপালে বিভিন্ন জায়গায় ব্রণের দেখা পাওয়া যায়। এমনকি আপনি যদি ময়লা বালিশের
কভারে লেগে থাকা ময়লা ত্বকের তেল ও শিবাম মিলেমিশে মুখ বিশেষ করে ঠোঁটের
নিচে ব্রণ বের হয়ে থাকে। মানসিক চাপ বিশেষ করে ভয়াবহ কেননা বেশি চিন্তাভাবনার
ফলে ত্বকে ব্রণ বের হয়ে থাকে। মোবাইল ফোন এর দিকে বেশি তাকিয়ে থাকলে অথবা
বেশি ফোন ব্যবহার করলে আপনার ত্বকে ব্রণ বের হতে পারে। এসব থেকে যদি আপনি দূরে
থাকতে পারেন, তাহলে আপনার ব্রনের প্রতিরোধ করতে পারবেন।
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত
মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত এটি প্রায় অধিকাংশ মানুষের প্রশ্ন হয়ে থাকে। কেননা
মুখে ব্রণ বের হওয়ার কারণে আমরা হতাশা হয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন কসমেটিক
থেকে ক্রিম ফেসওয়াশ ব্যবহার করে থাকে। এগুলো ব্যবহারের ফলে আমাদের ত্বকে আরও
বেশি গ্রহণ বের হয়ে থাকে। এর ফলে আমাদের ত্বকে আরো বেশি সমস্যা হয়ে হয়ে
দাঁড়ায়। কিন্তু আজকেই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন ব্রণ হলে আপনার কি
কি করনীয়।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম
মুখে ব্রণ বের হওয়া বড় কিছু না, কি কি কারনে ব্রণ বের হয়ে থাকে আপনারা হয়তো
অনেকেই জানেন। আপনি যখন বাইরে কোথাও ঘুরতে অথবা কাজে বের হন তখন বিভিন্ন জায়গার
ধুলাবালি আপনার ত্বকে পরে এবং সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়ে
আপনার ত্বকে ব্রণ সৃষ্টি করে। কিন্তু এই ব্রণ থেকে বাঁচতে হবে আপনাকে যেসব ধাপ
মেনে চলতে হবে। সেগুলো হলো আপনি যখন বাইরে যাবেন তখন আপনার
ত্বক ভালোভাবে দেখে নিবেন। এরপর আপনি যখন বাসায় আসবেন তখন আপনার মুখ
ভালোভাবে ভালো কোনো ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে আপনার মুখে কোন
ধরনের ব্রণ বের হতে পারবে না।
পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায়
মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আশা করি বিস্তারিত সকল কিছু
জানতে পেরেছেন। কেননা উপরে আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য যেসব করতে
হবে, সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত উপরে আলোচনা করা হয়েছে। উপরে আপনার ত্বকের জন্য
কিছু ফেসওয়াশের নাম বলে দিয়েছি সেগুলোর মধ্যে আপনার ত্বকে যে ফেসওয়াশটি
সাপোর্ট করবে সেটি আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে আপনি আপনার মুখকে
তৈলাক্তমুক্ত করতে পারবেন।
উপরে যে সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি, সেগুলোর মধ্যে আমার মতে সবচেয়ে ভালো উপায়
হচ্ছে। আপনি যদি প্রতিনিয়ত বাইরে থেকে বাসায় আসার পর আপনার মুখ ভালোভাবে
পরিষ্কার করে নিতে পারেন এবং সঠিক নিয়ম মেনে ঘুমানো চেষ্টা করেন। তাহলে আপনি
আপনার মুখে তৈলাক্ত মুক্ত করে তুলতে পারবেন। ওপরে যেসব প্রোডাক্ট নিয়ে আলোচনা
করেছি সেগুলো থেকে যদি আপনার কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়, সেই দায়িত্ব
পুরোটা আপনার উপর। কেননা আমরা শুধু সঠিক গাইড লাইন দেওয়ার চেষ্টা করি। পোস্টটি
থেকে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই আমাদের পাশে থাকবেন।
শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url