কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে ও কিভাবে করবেন ২০২৫
কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে, আমরা অনেকেই জানিনা কুয়েত ভিসা পাওয়ার জন্য কত
সময় লেগে থাকে। কিন্তু আপনি আজকে এই পোস্টটির মাধ্যমে জানতে পারবেন, কুয়েত ভিসা
পেতে কত সময় লাগে, কিভাবে পাবেন সকল কিছু নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এজন্য অবশ্যই পোস্টিং মনোযোগ সহকারে করার চেষ্টা করবেন।
আপনি কি কুয়েত যেতে চাচ্ছেন, কিন্তু কিভাবে যাবেন বুঝতে পারছেন না। তাহলে আপনি
ঠিক জায়গাতেই এসেছেন। কেননা আজকে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব, কুয়েতের সকল
কিছু বিস্তারিতভাবে আপনাদের জানানো হবে। এর ফলে আপনাদের কুয়েত সম্পর্কে যত
প্রশ্ন আছে, সকল প্রশ্নের সমাধান পাবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে
কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে
কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে এই প্রশ্নটি প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই মাথায় থাকে।
আপনি যদি কুয়েত যেতে চান তাহলে আপনার ভিসা হতে কতদিন লাগতে পারে। আজকের এই
পোস্টটির মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো। বাংলাদেশে এমন অনেক কোম্পানি আছে
যারা আপনাদের বলে থাকবে কুয়েত ভিসা হতে ১ মাস, ২ মাস কিংবা ১৫ দিন বলে থাকে।
কিন্তু আপনি যদি সঠিকভাবে কুয়েত ভিসা আবেদন করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ইতালি কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫
তাহলে আপনার সর্বোচ্চ হলে ১৫ থেকে ২০ দিন লাগতে পারে। কুয়েত ভিসা খুব
সহজে পাওয়া যায় কিন্তু আপনি যদি সঠিকভাবে তাদের নিয়ম কানুন মেনে আবেদন করতে
পারেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই ভিসা পেয়ে যেতে পারেন। আমাদের বাংলাদেশ থেকে
প্রতি বছর প্রায় অধিকাংশ মানুষ কুয়েতে কাজের জন্য গিয়ে থাকে। বেশিরভাগ বেকার
যুবক যারা আছে তারা কুয়েত যেতে বেশি আগ্রহী হয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যদি কুয়েত
যেতে চান তাহলে আপনার বয়স অবশ্যই সর্বনিম্ন ২১ এবং সর্বোচ্চ ৩৫ বছর
পর্যন্ত কুয়েত ভিসায় আবেদন করতে পারবেন। এজন্য আগে অবশ্যই আপনার বয়স সীমা চেক
করার পর আবেদন করার চেষ্টা করবেন।
আপনার যদি পরিচিত আত্মীয় কুয়েতে থেকে থাকে, তাহলে আপনি খুব সহজে কুয়েত ভিসা
পেতে পারেন। এর ফলে যেটি হয় আপনাকে কোন ধরনের দালালের চক্রান্তেই পড়তে হয় না।
এজন্য আপনার যে কোন আত্মীয় যদি কুয়েতে থেকে থাকে। তাহলে আপনি তার মাধ্যমে
কুয়েত ভিসা করে খুব সহজে আবেদন করতে পারেন। এছাড়াও আপনার যদি কুয়েতে কোন ধরনের
আত্মীয় না থাকে তাহলে আপনি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি কোন
এজেন্সি মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে অবশ্যই বিশ্বস্ত কোন এজেন্সির মাধ্যমে কাজ করার
চেষ্টা করবেন।
এমনকি আপনি যখন কুয়েতে ভিসার জন্য আবেদন করবেন। অবশ্যই কাগজ পত্র সঠিকভাবে
দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাহলে তাড়াতাড়ি ভিসা পেতে পারেন। আপনি চাইলে টুরিস্ট
ভিসা, ভিজিট ভিসা মাধ্যমে আপনি কুয়েত ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। আরো এমন অনেক
বিষয় আছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি কুয়েত ভিসার মাধ্যমে আবেদন করে যেতে পারেন।
কিন্তু আপনি যেভাবেই যান না কেন অবশ্যই বাংলাদেশী সরকারি এজেন্সির মাধ্যমে
যাওয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে কুয়েতে আপনি সঠিকভাবে সঠিক উদ্দেশ্যে গিয়ে কাজ
করতে পারবেন।
কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত
কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত আমরা অনেকেই জানিনা, বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ থেকে
প্রায় অধিকাংশ মানুষ কোম্পানিতে ভিসা যাওয়ার জন্য আবেদন করে থাকে। কিন্তু আমরা
অনেকেই এটা জানি না যে কোন কাজের বেতন কত টাকা। আপনি কুয়েতে নতুন গিয়ে কি কাজ
করবেন কত টাকা বেতন পাবেন ইত্যাদি সহ আরও বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে। আর এই
জন্যই আমি আপনাদের জন্য এই পোস্টটিতে সকল কিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি।
কুয়েত কোম্পানিতে বাংলাদেশসহ আরো বিভিন্ন জায়গার লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে। আমাদের
বাংলাদেশ থেকে বেশিরভাগই মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে কুয়েতে কাজের জন্য নিয়োগে আবেদন
করে থাকে। এমনকি আরও এমন অনেক যুবকের স্বপ্ন আছে যারা কুয়েতে গিয়ে নিজের স্বপ্ন
ইচ্ছা পূরণ করবে। কুয়েতে এমন অনেক ধরনের কোম্পানি আছে যেগুলোর একেক কোম্পানির
বেতন একেক রকম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এজন্য আমি বলব আপনি যে এজেন্সির
মাধ্যমে যাবেন, অবশ্যই সেই এজেন্সি আগে চেক করে নিবেন।
কুয়েত কোম্পানিতে কাজের অনেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। আপনি কুয়েতে নতুন
কোম্পানিতে জয়েন দেওয়ার পরে আপনি যদি তেমন ভালো কিছু কাজ না জানেন। তাহলে আপনার
নূন্যতম বেতন হতে পারে .৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা। আর আপনার যদি কোন ধরনের
কাজে ভালো দক্ষতা হয়ে থাকে, তাহলে আপনার ন্যূনতম বেতন হতে পারে ৭০ হাজার থেকে ৮০
হাজার টাকা পর্যন্ত। এজন্য অবশ্যই কুয়েতে যাওয়ার আগে কিছু কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে
যাবেন। তার ফলে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ সুবিধা বেড়ে যেতে পারে।
কুয়েত কোম্পানি ভিসার দাম কত
কুয়েত কোম্পানি ভিসার দাম কত আপনি যদি কুয়েতে যেতে চান তাহলে অবশ্যই ভিসার দাম
সম্পর্কে আমি আপনাকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে। কেননা আপনি যদি কুয়েত কোম্পানির
ভিসার দাম সম্পর্কে না জানেন। তাহলে আপনি বিভিন্ন জায়গায় প্রতারণা চক্রে পড়তে
পারেন অথবা আপনার কাছ থেকে কোন দালাল বেশি টাকা চেয়ে বুঝতে পারে। এর ফলে আপনার
ভিসার খরচ দ্বিগুণ পরিমাণ বেশি হতেও পারে। চলুন এবার বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া
যাক।
বর্তমানে বাংলাদেশে এমন অনেক এজেন্সি আছে, যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে কুয়েত
কোম্পানি ভিসার মাধ্যমে যেতে পারেন। এমনিতেও কুয়েত হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের একটি
রাষ্ট্র কুয়েত হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রকৃতি গ্যাস এবং তেলের উৎপাদন রপ্তানির উপর
নির্ভর করে এদেশের অর্থনীতি। কুয়েতে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন কাজে নিয়োগ দিয়ে
থাকে। আপনি যদি এসব কাজে মাধ্যমে ভিসা করে যেতে চান। তাহলে খুব সহজে আবেদন করে
যেতে পারেন স্বল্প খরচে মাধ্যমিক কুয়েত কোম্পানি ভিসা যেতে পারেন। চলুন এবার
জেনে নেওয়া যাক কোন কোম্পানির ভিসার দাম কত নিচে দেওয়া হলোঃ
ভিসার নাম | ভিসার দাম |
---|---|
রেস্টুরেন্ট এবং হোটেল ভিসা | ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
ইলেকট্রিশিয়ান ভিসা | ৭ থেকে ৯ লক্ষ টাকা |
সিকিউরিটি গার্ড ভিসা | ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
হাউসকিপার ভিসা | ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকা |
ড্রাইভিং ভিসা | ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
ফ্যাক্টরি ভিসা | ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা |
ক্লিনার ভিসা | ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা |
মেকানিক ভিসা | ৫ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
প্লাম্বার ভিসা | ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা |
কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত
কুয়েতের সর্বনিম্ন বেতন কত এই কথাটি প্রায় অধিকাংশ মানুষেরই জানার ইচ্ছা থাকে।
কেননা আপনি যখন নতুন কুয়েতে কাজের জন্য যাবেন। এরপর আপনি যে কোন কোম্পানিতে কাজ
করেন না কেন আপনাকে নতুন ধরা হবে। এর ফলে আপনাকে কুয়েতে যাওয়ার পরে নতুন
অবস্থায় আপনার সর্বনিম্ন বেতন হতে পারে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। তবে আপনার
বেতন সব সময় নির্ভর করবে আপনার কাজের পরিশ্রমের ওপর।
কুয়েতে আমরা কাজের জন্য ভিসার মাধ্যমে গিয়ে থাকি। বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত পরিবার
থেকে কুয়েতে কাজের জন্য ভিসা করে দিয়ে থাকি। কেননা কুয়েতে ভিসা পেতে অনেক কম
সময় লাগে এবং খরচ ও কিছুটা কম লেগে থাকে। কিন্তু আপনি যদি কোন দালাল এজেন্সির
মাধ্যমে জান তাহলে কিছুটা খরচ বেশি হতে পারে। অপরদিকে আপনি যদি সরকারিভাবে কাজের
যোগ্যতা নিয়ে যেতে পারেন। তাহলে আপনার বিশাল খরচ অনেক কম হতে পারে।
কিন্তু আপনার যদি কুয়েতে পরিচিত কেউ থেকে থাকে তাহলে কম খরচ এবং খুবই কম সময়ের
মধ্যে আপনি কুয়েতে ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন।
কিন্তু একটি বিষয়ে আপনাদের সকলের মাথায় রাখতে হবে। কুয়েতে কিন্তু ভিসার একটি
কঠোর নিয়ম কানুন রয়েছে। সেটি যদি আপনি পার না করতে পারেন তাহলে আপনার ভিসা
বাতিল হয়ে যেতে পারে। কুয়েতে যাওয়ার আগে একটি টেস্ট হয় সেটি হল মেডিকেল।
আপনার যদি মেডিকেলে কোন ধরনের সমস্যা এমনকি আপনার যদি ঠান্ডাও লেগে থাকে। তাহলে
আপনার ভিসা বাতিল হয়ে যেতে পারে, এজন্য সব সময় চেষ্টা করবেন। ভিসার মেডিকেল
করার আগে আপনি আপনার আশপাশের মেডিকেল থেকে একবার চেকআপ করিয়ে নিতে পারেন। নিচে
কুয়েতের মাসিক বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
পেশা নাম | বাংলাদেশি টাকা |
---|---|
রেস্টুরেন্ট এবং হোটেল ভিসা | ৭৫০০০-৮৩০০০ |
ইলেকট্রিশিয়ান ভিসা | ৪০০০০-৫০০০০ |
সিকিউরিটি গার্ড ভিসা | ৩৫০০০-৪৫০০০ |
হাউসকিপার ভিসা | ৪৫০০০-৫৫০০০ |
ড্রাইভিং ভিসা | ৭০০০০-৮০০০০ |
ফ্যাক্টরি ভিসা | ৫০০০০-৬০০০০ |
ক্লিনার ভিসা | ৩০০০০-৪০০০০ |
মেকানিক ভিসা | ৫৫০০০-৬৫০০০ |
প্লাম্বার ভিসা | ৪৩০০০-৬৫০০০ |
কুয়েত কোন কাজের বেতন বেশি
কুয়েত কোন কাজের বেতন বেশি, আপনি যদি কুয়েতে কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনার
অবশ্যই জানা দরকার কোন কাজে বেতন বেশি এবং কোন শ্রমিকদের বেশি মান দেওয়া হয়।
কুয়েতে কাজের বেতন সম্পর্কে আপনাদের সাথে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করব। কেননা আপনি
যদি বাংলাদেশ থেকে সেসব কাজের প্রশিক্ষণ নিয়ে যান তাহলে আপনার কুয়েতে কাজের মান
অনেক বেশি হতে পারে।
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে যেতে চান, তাহলে আপনার যেসব কাজের প্রশিক্ষণ
নিয়ে যেতে হবে। আপনি কুয়েত ছাড়ুন যেকোনো জায়গায় বিদেশে যান না কেন আপনাকে
পাঁচ থেকে ছয় ধরনের তাদের প্রশিক্ষণ নিয়ে যেতে হবে। কেননা এমন অনেক দালাল
এজেন্সি আছে যারা আপনাকে কোম্পানির কাজে ভিসা করে পাঠায়। কিন্তু সেখানে গিয়ে
আপনি কোন ধরনের কাজ পান না, এইজন্য আপনি অবশ্যই এমন কোন কাজ জানেন যেগুলো সেখানে
গিয়ে খুব সহজে করতে পারবেন। এমনিতেও বিদেশে তারা শুধু আমাদের নিয়ে থাকে তাদের
কাজের জন্য যে বেশি কাজে দক্ষ তাকে বেশি বেতন দিয়ে রাখা হয়।
কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত
কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত আপনারা অনেকে জানেন না, কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার
বেদন হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। কথাটি শুনে হয়তো অবাক হতে পারেন,
কিন্তু এটি সত্যি। আপনি বিদেশে যে কোন দেশে যান না কেন সেটি কুয়েত হোক না কেন
সকল দেশের ড্রাইভিং এর বেতন সবচেয়ে বেশি দেওয়া হয়। তেমনি কুয়েতেও ড্রাইভিং এর
মান বেশি এবং বেতনও অনেক বেশি। আপনি কিভাবে ড্রাইভিং ভিসায় যাবেন।
আরো পড়ুনঃ প্রবাসী লোন কিভাবে পাওয়া যায় ২০২৫
কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসায় যাওয়ার জন্য আপনাকে যেসব করতে হবে। আপনাকে বাংলাদেশ
থেকে আগে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স করে নিতে হবে। আপনি জানেন ড্রাইভিং লাইসেন্স
করতে হলে আপনাকে আগে ড্রাইভিং ভালোভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে শিখতে হবে। আমাদের দেশের
ড্রাইভিং এর বেতন কম হলেও বাইরের দেশের ড্রাইভিং এর বেতন কিন্তু অনেক বেশি। এজন্য
বাংলাদেশ থেকে প্রায় অধিকাংশ মানুষ ড্রাইভিং ভিসাই কুয়েতে গিয়ে থাকে। আপনি যদি
কুয়েতের বিষয়ে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ বিভিন্ন ধরনের
প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র জমা দিতে হবে।
পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে
কুয়েত ভিসা পেতে কতদিন লাগে আশা করি আপনি পোস্টটি পড়ে জানতে পেরেছেন। কুয়েতে
ভিসা পেতে সর্বনিম্ন ৭ দিন আর সর্বোচ্চ হলে ২০ দিন সময় লাগতে পারে। কিন্তু একটি
জিনিস মাথায় রাখবেন আপনার যদি কুয়েতে পরিচিত আত্মীয় থেকে থাকে তাহলে কিন্তু
আপনি খুব সহজে কম সময়ের মধ্যে কম খরচে কুয়েতে ভিসার জন্য নেওয়া হবে। আর যদি
আপনার আত্মীয় কেউ না থাকে তাহলে বিষাক্ত কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করার চেষ্টা
করবেন।
আপনি যদি কুয়েতে ভিসার মাধ্যমে যেতে চান, তাহলে অবশ্যই একটি কথা মাথায় রাখবেন।
যে কোন দেশে যান না কেন আপনি আগে। ৫ থেকে ৬ ধরনের কাজের প্রশিক্ষণ নিয়ে বিদেশে
অথবা কুয়েতে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। কেননা আপনি যদি আপনার কাঙ্খিত কাজ না
পান তাহলে আপনি যেকোনো ধরনের কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য সবার উচিত আগে সকল
ধরনের কাজের কিছু পরিমাণ জ্ঞান দক্ষতা নিয়ে বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। পোস্টটি
থেকে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তো অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা
করবেন।
শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url