ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫ ভাড়া সম্পর্কে জানুন
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫ সালে আপনারা অনেকেই ট্রেনের ভাড়া ৪৮০ , ট্রেনের নাম, ট্রেনের সময়সূচী এবং ট্রেনের ছুটির দিন সম্পর্কে আজকের এই পোস্টটিতে বিস্তারিত আলোচনা করব। এইজন্য অবশ্যই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত
পড়তে হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় অধিকাংশ মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করতে পছন্দ করে।
কেননা ট্রেনে যাতায়াত অনেক নিরাপদ, আপনি যদি ট্রেনে যাতায়াত করতে চান। তাহলে
আপনার অবশ্যই ট্রেনের সময়সূচি, ট্রেনের ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫ সম্পর্কে আজকে আপনাদের সাথে বিস্তারিত ভাবে
আলোচনা করব। আমরা আজকে আপনাদের সাথে ট্রেনের যাবতীয় তথ্য নিয়ে আলোচনা করব। ঢাকা
থেকে দর্শনা ট্রেনে যাতায়াত করতে কত সময় লাগে, কোন সময় ছাড়ে, কোন সময়
পৌঁছায় এবং ছুটির দিন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আপনাদের সাথে আজকে এই পোস্টটি
আলোচনা করব। এই সকল তথ্য আপনার জানার জন্য পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে
হবে।
আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ঢাকা থেকে দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী, সময় এবং ভাড়া সম্পর্কে
নিচে বিশ্লেষণ করে দেওয়া হলোঃ
| ট্রেনের নাম | ট্রেন ছাড়ার সময় | ট্রেন পৌঁছানোর সময় | ট্রেনের ছুটির দিন |
|---|---|---|---|
| আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস | সকাল ০৮ঃ০০ টা | সকাল ১২;৫০ টা | বুধবার |
| অন্তনগর বেনাপোল | রাত ১১ঃ৪৫ টা | রাত ০৪ঃ৪৫ টা | বুধবার |
| নকশি কাঁথা মেইল | সকাল ১১ঃ৪০ টা | সন্ধ্যা ০৬ঃ৪৫ টা | নেই |
- আন্তঃনগর সুন্দরবন এক্সপ্রেস প্রতিদিন সকাল ০৮ঃ০০ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়বে এবং সকাল ১২ঃ৫০ মিনিটে ট্রেনটি দর্শনা পৌঁছে যাবে। কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র বুধবার ট্রেনটি বন্ধ রয়েছে।
- আন্তঃনগর বেনাপোল ট্রেনটি প্রতিদিন রাত ১১ঃ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়বে এবং রাত ০৪ঃ৪৫ মিনিটে ট্রেনটি পাওয়া যাবে। কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটি বুধবার ট্রেনটি বন্ধ রয়েছে।
-
নকশি কাঁথা মেইল টুয়েন্টি প্রতিদিন সকাল ১১ঃ৪০ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়বে এবং
সন্ধ্যা ৬ঃ৪৫ মিনিটে দর্শনা গিয়ে পৌঁছাবে। কিন্তু এই মেইল ট্রেনে কোন
সাপ্তাহিক ছুটি নেই।
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের ভাড়া ২০২৫
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের ভাড়া আপনারা অনেকেই জানেন না। এই জন্য আজকে
আপনারা এই পোস্টটির মাধ্যমে ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ
সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি ঢাকা টু দর্শনের ট্রেনের ভাড়া সম্পর্কে
জানতে পারবেন। কেননা আমরা অধিকাংশই সময় ট্রেনে যাতায়াত করি এই জন্য
ট্রেনের ভাড়া সম্পর্কে আমাদের জানা অনেক প্রয়োজন হয়।
ঢাকা থেকে দর্শনা ট্রেন সাধারণত তিনটি চলে থাকে। একটি হচ্ছে আন্তঃনগর সুন্দরবন
এক্সপ্রেস, আন্তঃনগর বেনাপোল এবং নকশি কাঁথা মেইল এই তিনটি ট্রেন চলাচল করে
থাকে। এই ট্রেনগুলো ভাড়া সম্পর্কে আপনার অনেকেই জানেন না। কেননা একেক
টেনের একেক রকম ভাড়া হয়ে থাকে এর মধ্যেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের সিট যেমন
শোভন চেয়ার, শোভন আরো এমন অনেক শীত আছে যেগুলো একেক সিটের ভাড় একেক রকম। নিচে
ট্রেনের ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলোঃ
| সিটের নাম | ট্রেনের ভাড়া |
|---|---|
| শোভন চেয়ার | ৪৮০ টাকা |
| শোভন | ১৬৫ টাকা |
| স্নিগ্ধা চেয়ার | ৯২০ টাক |
ঢাকা টু দর্শনা স্টপেজ সমূহ
ঢাকা টু দর্শনা স্টপেজ সমূহ সম্পর্কে আপনাদের বিস্তারিত জানা অনেক প্রয়োজন।
কেননা আপনি যখন ট্রেনে যাতায়াত করবেন, তখন আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন। যে আপনার
সেই গন্তব্যের ট্রেনটি কোথায় কোথায় স্টপেজ অর্থাৎ ট্রেনটি কোথায়
কোথায় থামবে। এইজন্য আজকে আপনাদের সাথে ট্রেনের সকল কিছু তথ্য
বিস্তারিতভাবে জানানোর চেষ্টা করব। সকল কিছু বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে এই
পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
ঢাকা থেকে দর্শনা ট্রেনটি কোথায় কোথায় স্টপেজ অর্থাৎ থামে নিচে বিস্তারিত
জায়গার নাম তুলে ধরা হলোঃ
- দর্শনা হল রেলস্টেশন
- চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশন
- পোড়াদহ রেলস্টেশন
- খোকসা রেলস্টেশন
- রাজবাড়ী রেলস্টেশন
- ফরিদপুর রেলস্টেশন
- কুষ্টিয়া কোট রেলস্টেশন
- ভাঙ্গা রেলস্টেশন
- ঢাকা কমলাপুর রেলস্টেশন
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন আবার অনেকেই
জানেন না। যারা অনলাইনে টিকিট কাটতে জানেন না তাদের জন্য আজকের এই পোস্টটি।
কেননা আজকে আমরা এই পোস্টটিতে অনলাইনে টিকিট কাটার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করব। এই জন্য আপনাকে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত
বিস্তারিতভাবে পড়তে হবে। তাহলে আপনি আজকে থেকে অনলাইনে ট্রেনের টিকিট করতে
পারবেন।
বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে
ট্রেনের টিকিট বুকিং অর্থাৎ কিনে থাকে। কেননা এখন প্রায় অধিকাংশই মানুষ
দিন দিন কাজে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ার কারণে ট্রেনের স্টেশনে গিয়ে লাইন ধরে থাকার
মত সময় পাইনা। এজন্য অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ব্যবহার
করে খুব সহজে ট্রেনের টিকিট সংগ্রহ করতে পারে। অনলাইন এর মাধ্যমে টিকিট
কাটার জন্য আপনাকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। একটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
হলে আপনাকে নিচে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। কেননা নিজে কিভাবে আপনি
অ্যাপটি তে একাউন্ট খুলবেন বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
Train App: Book Ticket, Food এই আপটি আপনাকে প্লেইস্টর থেকে ডাউনলোড করতে হবে।
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে আপনাকে একটি আকাউন্ট খুলতে হবে। এখন করার জন্য আপনাকে
আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পূরণ করে একাউন্টটি খুলতে হবে। সঠিক নিয়মে একাউন্ট না
খুললে আপনি ট্রেনের টিকিট কাটতে পারবেন না। এই জন্য যখন অ্যাকাউন্ট খুলবেন
আপনার নাম, আপনার মোবাইল নম্বর ও আপনার সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করে আপনাকে
একাউন্টটি খুলতে হবে। এই অ্যাপটিতে ট্রেনের টিকিট কাটার সহ আরো অনেক ধরনের
যোগাযোগ অসুবিধা রয়েছে। নিচে এই অ্যাপটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা হলো।
Train App: Book Ticket, Food এই অ্যাপটিতে আপনারা ট্রেনের টিকিট কাটার
পাশাপাশি। ট্রেনের বিস্তারিত সকল তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন যেমন ট্রেনের
সময়সূচী, ট্রেনের ছাড়ার সময়, ট্রেনের পৌঁছানোর সময় এবং আপনি ট্রেনের
টিকিট কাটার পর কোন কারণে যদি যেতে না পারেন তাহলে সেই ট্রেনের টিকিটটি বাতিল
করতে পারবেন। এই অ্যাপটি ব্যবহার করলে আপনি আরো অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাবেন।
এইজন্য আপনি যদি ঘরে বসে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট কাটতে চান।
তাহলে আপনাকে এই অ্যাপ্লিকেশনটি অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে।
পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
ঢাকা টু দর্শনা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫ সালের ট্রেনের সময়সূচী সম্পর্কে আশা করি
আপনারা বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। কেননা আমরা এই পোস্টটিতে ট্রেনের সকল তথ্য
সময়সূচী, ভাড়া এবং ট্রেন ছাড়ার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আপনাদেরকে জানানোর
চেষ্টা করেছি। এখন প্রায় অধিকাংশ মানুষ ট্রেনে যাতায়াত করতে পছন্দ করে। কেননা
ট্রেনিং যাতায়াতের ফলে কোন ধরনের সমস্যা অথবা যানজট হয় না। ট্রেনের মাধ্যমে
খুব সহজে নিজের গন্তব্য স্থানে সঠিক সময় পৌঁছানো যাই।
উপরে ট্রেনের সকল খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তবে আপনি যদি Train
App: Book Ticket, Food ব্যবহার করেন। তাহলে আপনি ট্রেনের সকল ধরনের বিস্তারিত
তথ্য জানতে পারবেন। এই জন্য অবশ্যই এই অ্যাপটি আপনার ফোনে ইন্সটল
করে নিবেন। আমরা প্রায় অধিকাংশ সময় ট্রেনের মাধ্যমে যাতে করে থাকি। এই
পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে
জানানোর চেষ্টা করবেন।
শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url