মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায় জেনে নিন
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায় কি তা আপনারা অনেকেই জানেন
না। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটি মুক্ত পেশা আর ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস যেটি দরকার সেটি হচ্ছে মোবাইল ফোন দিয়ে প্রেজেন্সিং
করা।
বর্তমানে দিন দিন মোবাইলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে চলেছে, কেননা শুধুমাত্র একটি
স্মার্টফোন ব্যবহার করে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করা
যায়। তাই আজকে আমি আপনাদেরকে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায়
সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ উপায়
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ উপায়
- মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ০৮ টি উপায়
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন ভিডিও আর ছবি বানিয়ে আয় করুন
- আর্টিকেল বা ব্লগ মোবাইল দিয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করুন
- গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করুন
- মোবাইল দিয়ে ভয়েস ওভার কাজ করে আয় করুন
- মোবাইল দিয়ে ডাটা এন্ট্রি বা মাইক্রো টাস্ক করে আয় করুন
- মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকাম করুন
- মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন
- পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ উপায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ উপায়, আপনি কি ঘরে বসে হাতে থাকা
মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চাচ্ছেন। হ্যাঁ, তাহলে
আজকে এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য কেননা আজকে আমরা আপনাদেরকে এই পোস্টটিতে
জানাবো কিভাবে আপনারা আপনাদের হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে
প্রতি মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে শেষ
পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে আগে সঠিক স্মার্ট স্মার্টফোন বেছে
নিতে হবে। কেননা আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সঠিক মোবাইল ফোন বেছে
নিতে না পারেন। তাহলে কিন্তু আপনি সেই ফোন দিয়ে কখনোই ফ্রিল্যান্সিং করে
টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
পালন করে শুধুমাত্র একটি মোবাইল ফোন। তাই অবশ্যই আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং করার
জন্য স্মার্টফোন কিনবেন। তখন অবশ্যই সেই ফোনে বড় স্কিন এবং ফোনের স্টোরেজ
দেখে নেবেন। নিচে মোবাইল ফোনের ফ্রিল্যান্সিং করার ০৮ টি সহজ উপায় বর্গের
বিস্তারিত দেওয়া হলোঃ
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ০৮ টি উপায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ০৮ টি উপায়, বর্তমানে এখন ল্যাপটপ কম্পিউটার
ছাড়াও অনলাইনের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করা যায় শুধুমাত্র একটি
স্মার্টফোন দিয়ে। আপনারা যারা এখন পর্যন্ত কম্পিউটার কিনতে পারেননি
হতাশায় আছেন। আজকের পোস্টটি থেকে আপনারা সেই হতাশা থেকে মুক্তি পেতে চলেছেন।
কেননা আজকে আমরা এই পোস্টটিতে আপনাদেরকে এমন ৮ টি মোবাইল ফোন দিয়ে
ফ্রিল্যান্সিং করার সহজ উপায় সম্পর্কে জানাবো।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ০৮ টি উপায়
- কনটেন্ট ক্রিয়েশন
- আর্টিকেল বা ব্লগ লেখা
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ভয়েস ওভার কাজ
- ডাটা এন্ট্রি বা মাইক্রো টাক্স
- অনুবাদ
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনার হাতে যদি একটি ভালো মানের স্মার্টফোন থাকে। তাহলে আপনি ঘরে বসে মোবাইল
ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে
পারবেন। কিন্তু আপনি যদি ফিন্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে
আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে এই অনলাইন প্লাটফর্মে কাজ করতে হবে। তাহলে আপনি
একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে উঠতে পারবেন।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন ভিডিও আর ছবি বানিয়ে আয় করুন
কনটেন্ট ক্রিয়েশন ভিডিও আর ছবি বানিয়ে আয় করুন। কনটেন্ট ক্রিয়েশন
কি? এই প্রশ্নটি শোনার পরে হয়তো আপনাদের অনেকেই প্রশ্ন আসছে। আপনি
আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে কনটেন্ট তৈরি করে প্রতি মাসে লক্ষ টাকা
বেশি ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু কিভাবে করবেন সেই সঠিক গাইডলাইন না
জানার কারণে আপনারা ইনকাম করতে পারেনা। আজকে আমরা এই আর্টিকেলটিতে
আপনাদের জানাবো কিভাবে আপনারা কনটেন্ট ক্রিয়েট করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে
অর্থ অর্জন করবেন।
বর্তমানে আপনি আপনার হাতে থাকলেন মোবাইলে ফোন দিয়ে কনটেন্ট ক্রিয়েট অর্থাৎ
ভিডিও আর ছবি বানিয়ে সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন। এখন হয়তো ভাবছেন
কিভাবে কোন ভিডিও বানাবো? সহজ কথায় আপনি যে কাজগুলো ভালো করেন, সেটি হতে
পারে রান্না ঘরোয়া কাজ, ছোট ছোট টিপস, মজার ঘটনা, শিক্ষামূলক ঘটনা
ইত্যাদি যেকোনো ধরনের হতে পারে। সেগুলো ভিডিও বানিয়ে আপনি ভালো পরিমাণে অর্থে
ইনকাম করতে পারেন। এখন হয়তো আপনাদের মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে।
কোথায় এসব ধরনের ভিডিও ছাড়বো? হ্যাঁ, ঠিক ভেবেছেন সেটিরও সমাধান আছে,
আপনারা যখন কোন ধরনের কাজ অথবা কোন বিষয় সম্পর্কে জানতে চান। সেটি সম্পর্কে
জানার জন্য আপনারা ইউটিউবে ফেসবুকে আরো বিভিন্ন জায়গায় জানার চেষ্টা
করেন। ঠিক তেমনি আপনি যে ভিডিও তৈরি করবেন সেই ভিডিও ইউটিউবে facebook এ
সকল জায়গায় আপলোড করে। আপনি প্রতি মাসে ফ্রিল্যান্সিং করে ভালো পরিমাণে অর্থ
উপার্জন করতে পারেন।
আর্টিকেল বা ব্লগ মোবাইল দিয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করুন
আর্টিকেল বা ব্লগ মোবাইল দিয়ে লেখালেখি করে ইনকাম করুন। এই কথাটি শোনার
পরে হয়তো আপনারা অবাক হতে পারেন। যে সত্যি কি লিখালিখি করে টাকা ইনকাম
করা যায়। হ্যাঁ ঠিক শুনেছেন বর্তমানে এখন লেখালেখি করে প্রতি মাসে ভালো
করবেন অর্থ উপার্জন করা যায়। কিন্তু কোথায় লেখালেখি করবেন? এমন প্রশ্ন নয়
আপনার মাথায় আসতে পারে, আপনি চাইলে অন্যের ওয়েবসাইটে আরটিকেল লিখে ইনকাম
করতে পারেন অথবা আপনি নিজেকে ওয়েবসাইট তৈরি করে আপনার নিজের ওয়েবসাইটে ব্লক
লিখে ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমানে আমাদের দেশে এমন অনেক প্ল্যাটফর্ম আছে, অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং
ইনস্টিটিউট আছে। তাদের সাথে কাজ করে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে
পারেন। তবে হয়তো আপনার এখন মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে যে আর্টিকেল বা ব্লগ
রাইটিং আসলে কি? আর্টিকেল হচ্ছে একটি বিষয়ের উপরে সুন্দর করে তথ্য দিয়ে
সম্পন্ন লেখা। যেটা মানুষ করে পড়ে অর্থাৎ আপনি যে আর্টিকেলটি লিখেছেন সেটি
পড়ে মানুষ বুঝতে পারে এবং সেখান থেকে উপকৃত হয় সেটিকে আর্টিকেল বলা হয়ে
থাকে। আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করতে চান। তাহলে উপরে থাকা যোগাযোগ
জায়গায় চাপ দিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করুন
গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ইনকাম করুন, আপনি আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং
করে অর্থাৎ গ্রাফিক্স ডিজাইন করে প্রতি মাসে ভালো হলে অনেক অর্থ উপার্জন করতে
পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর মূল্য পুরো বিশ্বে অনেক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।
আপনারা এতদিন জানতে শুধুমাত্র গ্রাফিক্স ডিজাইন করা হয়ে থাকে ল্যাপটপ অথবা
কম্পিউটার দিয়ে। কিন্তু বর্তমানে স্মার্টফোনে এমন কিছু ফিউচার এড করা
হয়েছে যার মাধ্যমে আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজ করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন অর্থ কোন একটি ওয়েবসাইটের লোগো অথবা কোন ধরনের ব্যানার
ইত্যাদি এগুলোকে ডিজাইন করাকে বোঝায়। যদি আপনি ভালো লোগো ব্যানার তৈরি করতে
পারেন, তাহলে আপনিও মোবাইল ফোন দিয়েছিলেন অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। আপনাদের
সকলের পরিচিত প্লাটফর্ম আছে সুখের চেয়ে ফাইবার upwork এ Canva
দিয়ে কাজ করে প্রতি মাসে লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম করতে পারেন। আপনি যদি
গ্রাফিক্স ডিজাইন না পারেন। তাহলে আপনার আশপাশে থাকা ইনস্টিটিউট ফ্রিল্যান্সিং
ইনস্টিটিউট থেকে ডিজাইন শিখে ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ভয়েস ওভার কাজ করে আয় করুন
মোবাইল দিয়ে ভয়েস ওভার কাজ করে আয় করুন, আপনার যদি গলার ভয়েস অর্থাৎ
আওয়াজ সুন্দর হয়। আপনি কি সুন্দর করে কথা বলতে পারেন? তাহলে আপনার
হাতে থাকা মোবাইল হতে পারে সঠিক ইনকামের মাধ্যমে। কেননা আপনি আপনার হাতে থাকা
মোবাইল ফোন দিয়ে অন্যের ভিডিও অথবা গল্পে ভয়েস ওভার দিয়ে প্রতি মাসে ভালো
করে মনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। ভয়েস ওভার কাজ করে ইনকাম করতে হলে এই
পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
ভয়েস ওভার কাজ করে ইনকাম করবেন কিভাবে? আপনি যদি ভয়েস ওভার কাজ করে
ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনি ভালো কোন কোম্পানি খুঁজে বের করবেন অথবা
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে আপনার স্কিন সবাইকে জানানোর চেষ্টা করবেন। কেননা
বর্তমানে এখন ভিডিওর থেকে ভিডিওর ভয়েস উপর মানুষ বেশি গুরুত্ব দিয়ে
থাকে। এজন্য ভয়েস ওভারের কাজ দিন দিন অনেক জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছে। আপনি চাইলে আপনার নিজের একটি প্লাটফর্ম তৈরি করে নিজের ভয়েস নিজেই
ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে ডাটা এন্ট্রি বা মাইক্রো টাস্ক করে আয় করুন
মোবাইল দিয়ে ডাটা এন্ট্রি বা মাইক্রো টাস্ক করে আয় করুন। আপনি যদি ঘরে
বসে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করতে চান আর আপনার হাতে থাকে যদি একটি
স্মার্টফোন। তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ হচ্ছে ডাটা
এন্ট্রি বা মাইক্রোটাস্ক। আপনি চাইলে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ডাটা এন্ট্রি
কাজ করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। নিচে ডাটা
এন্টি কাজ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলোঃ
ডাটা এন্ট্রি বা মাইক্রো টাস্ক হচ্ছে লেখালেখি বা কোন লেখা দেখে সেটি টাইপিং
করার অর্থাৎ কপি-পেস্ট করে আপনি প্রতিদিন ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে
পারেন। বর্তমানে ডাটা এন্ট্রি কাজটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে
উঠেছে। মাইক্রো ট্রাক্স এর মধ্যে পড়ে কোন ভয়েস অর্থাৎ অডিও শুনে সেটি
ভিতর থেকে লেখা বের করা ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের কাজ হতে পারে। এগুলো
করার জন্য আপনাকে আপনার মোবাইলের প্লে স্টোর থেকে গুগল সাইট অথবা microsoft
এক্সেল mobile দিয়ে কাজ করতে পারেন। আশা করি আপনারা ডাটা এন্ট্রি কাজ সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকাম করুন
মোবাইল দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট করে ইনকাম করুন। এখন হয়তো
আপনাদের মাথায় প্রশ্ন আসতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
কি? হ্যাঁ, এটি কেউ জানেন আবার কেউ জানে না।বর্তমানে সোশ্যাল
মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট কাজটি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সবচেয়ে মজার বিষয়
হচ্ছে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট এর কাজ আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন
দিয়ে খুব সহজে কাজ করতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট বলতে আপনারা ফেসবুকে দেখে থাকবেন। যাদের
বড় বড় ফেসবুক পেজ রয়েছে, তারা একজন করে তাদের ওয়েবসাইট ফেসবুক এবং
instagram ইত্যাদি সকল কিছুর জন্য একজন ম্যানেজার রাখে। যে তার ফেসবুক পেজে
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় যারা মেসেজ দেয়। তাদের রিপ্লাই দেওয়ার জন্য
একজন সোশ্যাল মিডিয়ার ম্যানেজমেন্ট অর্থাৎ ম্যানেজার রাখে। আশা করি
আপনারা সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট এর কাজ কি বুঝতে পেরেছেন।
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন
মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করুন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর
সাথে আপনারা প্রায় অনেকেই পরিচিত। কেন না এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আমাদের
দেশে প্রায় ৭০% মানুষই করে থাকে। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং করে ইনকাম করতে চান। তাহলে এমন অনেক সেক্টর আছে যেগুলো থেকে আপনি
প্রোডাক্ট নিয়ে সেল করে ইনকাম করতে পারবেন। নিচে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
সম্পর্কে বিস্তারিত দিতে হলোঃ
আপনি যদি অন্যের প্রোডাক্ট সেল করে বিক্রি করতে চান, তাহলে আপনার জন্য
সেরা মাধ্যম হচ্ছে ই-কমার্স অথবা অ্যামাজন এর প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে
পারেন। কিন্তু আপনাকে আগে সেই ওয়েব সাইটে অ্যাফিলিয়েট একাউন্ট ক্রিয়েট
করতে হবে। তারপরে আপনি সেখানে থেকে তাদের প্রোডাক্ট নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন
এবং সেখান থেকে কিছু পার্সেন্ট লাভ আপনাকে তারা দিবে। তবে আপনি যদি একটি বিজনেস
তৈরি করতে পারেন তাহলে সবচেয়ে ভালো হবে। এর ফলে আপনার ইনকাম দ্বিগুণ গতিতে
বাড়তে থাকবে।
পরিশেষে আমার মন্তব্যঃ মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায়
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করার ৮ টি সহজ উপায় সম্পর্কে আশা করি
বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। কেননা আজকে যেহেতু আপনাদের প্রথমেই বলেছি যে
আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে আপনারা আপনাদের মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে
ইনকাম করতে পারবেন। কোন কোন মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে মোবাইল ব্যবহার করে
ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। সে সম্পর্কে বিস্তারিত এই পোস্টটিতে আমরা এ টু
জেড সকল কিছু জানিয়েছি। কিন্তু আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে চান।
তাহলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে।
কেননা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরটি হচ্ছে একটি মুক্ত পেশা এখানে আপনি আপনার মত
সাজিয়ে গুছিয়ে কাজ করতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই ধৈর্য ধারণ করে আপনাকে কাজ করতে
হবেচ। তাহলে আপনি একজন সকল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। এই পোস্টটি থেকে যদি আপনি
উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার আশপাশের বন্ধুদের শেয়ার করে তাদের কেউ জানার
সুযোগ করে দিবেন। আমাদের থেকে কোন ধরনের প্রশ্ন জানা থাকলে নিজে অবশ্যই
কমেন্টের মাধ্যমে জানানোর চেষ্টা করবেন।
শফ্টব্লগের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url